তাছাড়াও বানিয়ে রাখা হয়েছে বেশ কিছু 'চোরা কার্তিক'। এই চোরা কার্তিকের মূর্তিগুলি কোনওরকম অর্ডার ছাড়াই বানিয়েছেন শিল্পীরা। কারণ তারা জানেন, এই মূর্তিগুলি বিভিন্ন উদ্যোক্তারা নিয়ে যাবেন, আর রাতের অন্ধকারে দিয়ে আসবেন কোনও নবদম্পতির বাড়ির দরজার সামনে।
আরও পড়ুন : বর্ষার পর শীতের মুখেও কেন এত ডেঙ্গি সংক্রমণ, প্রতিকারই বা কী, জানালেন বিশেষজ্ঞ
advertisement
বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী কার্তিক মাসের শেষ দিন অর্থাৎ কার্তিক সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত হয় কার্তিক পুজো। এই পুজোর বেশিরভাগ অনুষ্ঠিত হয় বাড়িতে। তবে কার্তিক পুজোর আয়োজন করা হয় বেশ কিছু ক্লাবের উদ্যোগেও। জাঁকজমকের সঙ্গেই সেই পুজোর আয়োজন করা হয়।
তবে বিগত দু'বছর কার্তিক পুজো উপলক্ষে শহরে তেমন দেখা না গেলেও, এ বছর কিছু সংখ্যক কার্তিক পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে ক্লাবের উদ্যোগে। আর সেজন্যই শিল্পীদের মধ্যে দেখা গিয়েছে চরম ব্যস্ততা। তারা সকলেই মূর্তি তৈরির শেষ মুহূর্তের কাজে মগ্ন ছিলেন। তাঁরা বলছেন, দুর্গা পুজো, কালী পুজোর পর কার্তিক পুজোর সময় ভাল অর্ডার পেয়েছেন। তাই কার্তিক পুজোয় কিছুটা লক্ষ্মীলাভ হবে বলেই মনে করছেন তারা।