এলাকা পরিদর্শনের পর অবৈধভাবে নির্মাণ চলা ওই বাড়িটির কাজ বন্ধ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। তারপরেই বাড়ি মালিক জানিয়েছেন, আশপাশেও বেশ কয়েকটি বাড়ি অবৈধভাবে নির্মিত হয়েছে। পাশাপাশি তার বাড়িত তৈরিতেও যে কোনরকম নিয়ম না মেনে অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, সে কোথাও মেনে নিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ বিশ্বকর্মা পুজোয় শুধুই শূন্যতা বার্নপুরের বন্ধ বার্ন স্ট্যান্ডার্ড-এ
advertisement
স্বপক্ষে বলতে গিয়ে বাড়ি মালিক হাসিবুল মোল্লা জানিয়েছেন, তার বাড়িটিতে আগে টালির ছাদ ছিল। সেই ছাদ তিনি ঢালাই করছিলেন। তবে পুরসভার নির্দেশে এই নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। যদিও সংবাদ মাধ্যমের সামনে বাড়ি মালিকের অবৈধ এই স্বীকারোক্তিতে কিছুটা বেকায়দায় পড়েছে পুর প্রশাসন। কারণ অভিযুক্ত বাড়ির মালিক অভিযোগ করেছেন, লছিপুর দিশা নিষিদ্ধ পল্লীতে অবৈধভাবে আরও বেশ কয়েকটি নির্মাণ কাজ চলছে।
আরও পড়ুনঃ ঠিক পুজোর আগেই বন্ধ পাথর খাদান! ব্যাপক চিন্তায় শ্রমিকরা
উল্লেখ্য কয়েক মাস আগেও এই নিষিদ্ধপল্লীতে অবৈধভাবে নির্মাণ কাজ চলার খবর সামনে আসে। সে সময় বোরো আধিকারিকরা গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করান। সেই ঘটনার কয়েক মাসের মধ্যে ফের অবৈধ নির্মাণ কাজ চলছিল দিশা নিষিদ্ধ পল্লীতে। যা এদিন আসানসোল পুরসভার আধিকারিকরা পরিদর্শনে গিয়ে বন্ধ করেছেন। তবে অভিযুক্ত মালিকের স্বীকারোক্তিতে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।
Nayan Ghosh