প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এদিন সকালের দিকে প্রথমে কুলটি স্টেশনের তিন নম্বর প্ল্যাটফর্মের ফুটওভার ব্রিজের নীচে আগুন দেখতে পাওয়া যায়। মুহূর্তের মধ্যে সেই আগুন ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। আগুনের শিখা ফুট ওভারব্রিজ পর্যন্ত উঠে যায়। তৎক্ষণাৎ সেখানে ছুটে আসেন রেলকর্মী এবং রেল পুলিশের কর্মীরা। প্রথমে যাত্রীদের স্টেশনের ওই প্ল্যাটফর্ম থেকে যাত্রীদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ।
advertisement
আরও পড়ুন: হুহু করে নামছে তাপমাত্রা, দার্জিলিং-কালিম্পংয়ে কত ঠান্ডা জানেন? পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার আগে জানুন
স্থানীয় যাত্রী এবং রেল কর্মীরা প্রথমে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন।অন্যদিকে খবর দেওয়া হয় দমকলে। আসানসোল থেকে ছুটে আসে দমকলের একটি ইঞ্জিন। অন্যদিকে পিডব্লিউডি-র একটি ইঞ্জিন এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। কিন্তু আসানসোল থেকে কুলটিতে আসতে দমকলের ইঞ্জিনটির বেশ কিছুটা সময় লাগে। প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আনা সম্ভব হয়েছে।
কোনও যাত্রী আহত না হলেও দাউদাউ করে জ্বলতে থাকা আগুন যাত্রীদের মনে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। অনেকেই বলেন, ঠিক সময়ে আগুন নজরে না এলে আরও বড় আকার ধারণ করতে পারত। বড়সড় বিপদ হতে পারত। প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগেছে। যদিও ইতিমধ্যেই রেল কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
নয়ন ঘোষ





