আরও পড়ুন: গ্রাম ছেড়ে চলে যাবে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র! মানতে পারছেন না মহিলারা
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, আগেও ওই এলাকায় একাধিক ধসের ঘটনা ঘটেছে। ফের এলাকায় ধস না মায়ের তাঁরা আতঙ্কে ভুগছেন। ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এলাকার প্রধান রাস্তা। আলডি থেকে নিয়ামতপুর যাওয়ার রাস্তার একাধিক জায়গায় বড় বড় ফাটল ধরেছে। রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক সমস্যায় পড়েছে এলাকার মানুষ। স্থানীয় মসজিদের কাছেও ধস দেখা গেছে। এই পরিস্থিতিতে প্রশাসনের থেকে নির্দিষ্ট নির্দেশ না পাওয়ায় ফাটল ধরা বাড়িগুলির বাসিন্দারা প্রাণ হাতে নিয়ে সেখানেই বসবাস করছেন।
advertisement
অলডির বাসিন্দারা দ্রুত এই বিষয়ে ইসিএল-এর পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন। স্থানীয় কাউন্সিলরও এই বিষয়ে ইসিএল-এর সাহায্য চেয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আলডি সংলগ্ন এলাকায় আগে বেশ কয়েকটি কোলিয়ারি ছিল। বাম আমলে ওই জায়গায় বেশকিছু অবৈধ কয়লাখনি ছিল বলেও অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। তবে ২০০৯ সালের পর থেকে ওই জায়গায় কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অতীতে ব্যাপক পরিমাণে কয়লা উত্তলনের ফলে মাটির নিচের অংশ কার্যতা ফাঁপা হয়ে আছে। সেই জায়গাগুলো ইসিএল সঠিকভাবে ভরাট না করায় মাঝেমধ্যেই ধস নামছে বলে ধারণা এলাকাবাসীর।
পূর্ব বর্ধমান খবর | Purba Bardhaman News
নয়ন ঘোষ