প্রসঙ্গত পাণ্ডবেশ্বরে আয়োজন করা হয়েছিল তৃণাঙ্কুর উৎসব। এলাকার তিনটি মন্দিরের বার্ষিক অনুষ্ঠান হিসেবে এই তৃণাঙ্কুর উৎসব আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে অনুষ্ঠানের প্রথম দিকে একটি বিশেষ ম্যারাথনের আয়োজন করা হয়েছিল। যার মধ্যে দিয়ে ড্রাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে বার্তা দেওয়া হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের কর্মসূচি হিসেবেই এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল, এবং রক্তদান শিবিরটি আয়োজিত হয়েছিল মন্দিরে।
advertisement
মন্দিরে এই রক্তদান শিবিরের আয়োজনের মধ্যে দিয়ে যেমনভাবে জীব সেবার মধ্যে দিয়ে শিব সেবার বার্তা দিতে চাওয়া হয়েছে, তেমনভাবেই সর্ব ধর্মের সমন্বয়ে মানবিকতার বার্তা দিতে চেয়েছেন উদ্যোক্তারা। এই বিষয়ে বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, তৃণাঙ্কুর উৎসবের মধ্যে দিয়ে প্রত্যেক বছরই পাণ্ডবেশ্বর একটি নতুন বার্তা দেয়। এ বছর মন্দিরে আয়োজিত রক্তদান শিবিরের মধ্যে দিয়ে সেই বার্তা দিতে চাওয়া হয়েছে। রক্তদান শিবিরকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে উৎসাহ ছিল দেখার মত। সকলেই এই দিন রক্তদান করে সমাজ সেবার জন্য এগিয়ে এসেছেন। সেজন্য এলাকাবাসী এবং উদ্যোক্তা সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিধায়ক।
Nayan Ghosh