এই চাট ভান্ডারের বিশেষত্ব হল যারা এখানে চাট খাবেন তাদের সকলকেই চাট এর সঙ্গে বাটি ও খেয়ে নিতে হবে। আপনারা ভাবছেন বাটি আবার কিভাবে খাওয়া যাবে। কিন্তু হ্যাঁ বাপন বাবু যে বাটি তৈরি করেছেন সেটি পুরোপুরি পাপড়ি দিয়ে। তাই সেই বাটিও অনায়াসে আপনি খেয়ে নিতে পারবেন। শুধু তাই নয়, এই বাটি সমেত চাট এতটাই মুখরোচক যে বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এসে কেউ কেউ দাঁড়িয়েও খেয়ে নিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ বাড়িতেও নিয়ে যাচ্ছেন প্যাকেট বন্দি করে এই চাট।
advertisement
আরও পড়ুন:
বাপন চক্রবর্তী জানান, তাঁর এই দোকান পয়লা বৈশাখ থেকে তিনি চালু করলেও এখন তাঁর দোকানের জনপ্রিয়তা দিনে দিনে তুঙ্গে । তিনি বলেন এই বাটি ময়দা ও সুজির পাপড়ি দিয়ে তৈরি । সেই বাটির মধ্যে বিভিন্ন রকমের স্যালাড এর মধ্যে থাকে আলু, ছোলা, শশা, বিট, গাজর এবং দই।
বাপন বাবু বলেন তাঁর দোকানের এই চাট তিনি এতটাই মুখরোচক বানান যে একবার খেয়েছেন সে দোকানে এসে বারবার বাটি চাট খেয়ে যান।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন এই বাটি চাটের মূল্য নির্ধারণ করেছেন তিনি মাত্র কুড়ি টাকা। তিনি বলেন দাম যাই হোক না কেন বাটি সমেত এই চাট এর এখন এতটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যে বলার আর অপেক্ষা রাখে না। তাই দিনে দিনে ভিড় বাড়ছে এই দোকানে। এদিকে দোকানে বাটি চাট খেতে আসা নীলা চ্যাটার্জি জানান বাটিটা খেতে এই দোকানে তিনি প্রায় দিনই আসেন। খুব ভালো লাগে তার। তবে যাই হোক না কেন বাপন বাবুর এই বাটি চাট আজ যে সকলের মুখে মুখে সে নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
পিয়া গুপ্তা