তবে বর্তমানে যন্ত্রের মাধ্যমে নিমিষেই তৈরি হয়ে যাচ্ছে মুড়ি। উত্তর দিনাজপুরে জনপ্রিয় চল্লিশ চোরানব্বই চালের এই মুড়ি। এলাকায় অধিকাংশ পরিবার এই মুড়ি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। তবে একটা সময় বাড়িতে বাড়িতে বহু সময় ধরে এই মুড়ি তৈরি হতো। তবে পুরনো পদ্ধতি পাল্টে বর্তমানে ইলেকট্রিকের মাধ্যমে ঘন্টায় নিমিষেই তৈরি হয়ে যাচ্ছে ১৮ থেকে ২০ বস্তা মুড়ি।হাতে ভাজা মুড়ির থেকেও দ্বিগুণ সুস্বাদু এই মুড়ি। মুড়ি তৈরির কারিগর সুমন মহন্ত জানানপুরনো পদ্ধতি অনুযায়ী বালিও রয়েছে, লবণ ও উনুনও রয়েছে। তবে হাতের বদলে মেশিন দিয়ে নিমিষেই ঘন্টায় ১৮ থেকে ২০ বস্তা মুড়ি তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
advertisement
এইমুড়ি তৈরি করতে প্রথমেই প্রয়োজন হয় লবণ, তার পর চাল, এবং একই সঙ্গে বালির । চাল ভিজিয়ে লবণ মাখিয়ে তা শুকাতে হয় । সেই লবণ মাখা শুকানো চাল গরম বালিতে দিয়ে মুড়ি তৈরির প্রক্রিয়া চলে । এই পুরো প্রক্রিয়াতে মুড়ি তৈরি হতে কেজিপ্রতি তিন থেকে সাড়ে তিন টাকা খরচ হয় । জানা যায় এখানকার ৪০৯৪ এই চালের মুড়ি হেমতাবাদ রায়গঞ্জ বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছে। এই মুড়ির দাম ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা কেজি। দাম কম খেতেও মজাদার এই ৪০ ৯৪ চালের মুড়ি বাজারে করছে বাজিমাত।
Piya Gupta