কিন্তু এটি ছাড়া আরও অনেক উপাদান রয়েছে যা, ফোনের ক্যামেরাকে দুর্দান্ত করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয়। জেনে নেওয়া যাক স্মার্টফোন কেনার আগে ক্যামেরার কোন কোন দিক দেখে নিতে হবে—
আরও পড়ুনMobile Viral: দুর্বল মুহূর্তে আবাগে ভেসে নগ্ন ছবি মোবাইলে শেয়ার করছেন? চরম বিপদে পড়বেন, সাবধান
সাধারণত দেখা যায় ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাতেও খুব ভাল ছবি উঠছে না। অনেক সস্তার মোবাইলেও এই ক্যামেরা থাকে। আবার iPhone-এর মতো একটি প্রিমিয়াম ফোনে, মাত্র ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দেওয়া হয়, অথচ, তার ছবির মান অনেক ভাল। এর কারণ হল ক্যামেরার অন্য উপাদান। যেমন—
advertisement
সেন্সরের আকার:
ক্যামেরা সেন্সরের আকার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বড় সেন্সর বেশি আলো ধরে রাখে। ফলে কম আলোতেও ভাল ছবি তোলা যায়। সামগ্রিক ভাবেই ছবি ভাল ওঠে।
পিক্সেলের আকার:
বড় পিক্সেলও বেশি আলো ধরে পারে। ফলে কম-আলোয় ভাল ছবি তোলা যায়।
অ্যাপারচার:
অ্যাপারচারের আকার (এফ-স্টপ) নির্ধারণ করে লেন্সটি কতটা আলো দেবে। লোয়ার এফ-স্টপ এপ অর্থই হল, বৃহত্তর অ্যাপারচার এবং এর ফলে কম আলোয় ছবি ভাল হয়।
আরও পড়ুন Warmth in Winter: উষ্ণতায় ভরিয়ে তুলুন জীবন, উপভোগ করুন কড়া শীত! সঙ্গী হোক এই কটা জিনিস
ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর (ISP):
এই ISP ক্যামেরা সেন্সর থেকে ডেটা প্রসেস করতে কাজে লাগে। এটি ছবির গুণমানকেও অনেক প্রভাবিত করে।
অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন (OIS):
ছবি তোলার সময় হাত কেঁপে গেলে ছবির মান খারাপ হতে বাধ্য। OIS ফোটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফির সময় হ্যান্ডশেকের কারণে যে অস্পষ্টতা, তা হ্রাস করে। ফলে যে ক্যামেরায় OIS রয়েছে তা ভাল ছবি তুলবে।
HDR (হাই ডাইনামিক রেঞ্জ):
HDR প্রযুক্তি একাধিক এক্সপোজারকে একত্রিত করে উজ্জ্বল এবং অন্ধকার উভয় ক্ষেত্রেই ছবিতে আরও ডিটেল ক্যাপচার করতে পারে।
লেন্সের গুণমান:
একটি ভাল ক্যামেরার জন্য লেন্সের গুণমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবহৃত কাচের ধরন এবং লেন্স নির্মাণ কেমন তা দেখা জরুরি।
এটি ছাড়াও, কালার রিপ্রোডাকশন, জুম করার ক্ষমতা ইত্যাদি বিষয়ও দেখে নেওয়া প্রয়োজন।