মেনে নিতে পারছে না অল ইংল্যান্ড টেনিস ক্লাব। সেই ক্লাবের সিইও স্যালি বল্টন বলেন, আমরা খেয়াল রাখার চেষ্টা করব যাতে মানুষ ওই ঘরকে সঠিক প্রয়োজনে ব্যবহার করেন। কেউ যদি প্রার্থনা করতে চান, তা হলে ওই ঘরে যেতে পারেন। সন্তানকে স্তন্যপানও করানোও যেতে পারে ওই ঘরে। ২০২২ সালে দু’জনকে ওই ঘর থেকে লজ্জিত মুখে বার হতে দেখা গিয়েছিল।
advertisement
এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান যে, ওই ঘর থেকে অদ্ভুত হাসি নিয়ে বেরতে দেখা গিয়েছিল যুগলকে। প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, মেয়েটা একটা লম্বা পোশাক পরে ছিল। কী করতে ওই ঘরে ঢুকেছিল, তা ওকে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। ফ্যানদের নানারকম কাজে অতিষ্ঠ হন প্রতিবেশীরা। অল ইংল্যান্ড ক্লাব থেকে বেরিয়ে রাস্তার অপরদিকে উইম্বলডন গল্ফ পার্ক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রাতের দিকে ম্যাচ শেষ হওয়ার পর দল বেঁধে পার্কে ঢুকে পড়েন। শুধু তাই নয়, চলে অসামাজিক কাজকর্ম। সকালবেলায় পোষ্যদের নিয়ে পার্কে আসা স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাতভর চলে ড্রাগ পার্টি। নেশার বশবর্তী হয়ে তরুণ-তরুণীদের গাছের আড়ালে চলে উদ্দাম যৌনতা। তবে এভাবে সত্যিই আটকানো যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে। কিন্তু প্রশাসন উদ্যোগী এবার এই চলে আসা প্রক্রিয়াকে বন্ধ করার জন্য।