ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের দুই নক্ষত্র দিনের পর দিন হাওড়ায় এসে অনুশীলন করেছেন। তাঁদের হাত ধরেই ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল সব বাধা অতিক্রম করে আবার, জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ স্থানে।
এই বিশ্বজয়ের আনন্দে রীতিমতো দেশজুড়ে জয়জয়কার, সারা দেশের সঙ্গে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে গা ভাসিয়েছে বাংলার মানুষ। আর সেই আনন্দ সামিল হাওড়ার মানুষও। বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দের উৎসব হাওড়া’র এলআরএস বাংলা স্পোর্টস অ্যাকাডেমিতে।
advertisement
ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলে একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের দায়িত্ব পালনের পর বর্তমান সময়ে বাংলার দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দায়িত্বভার কাঁধে তুলে নিয়েছেন ক্রিকেটার লক্ষ্মীরতন শুক্লা। ক্রিকেটে নতুন প্রতিভা তুলে ধরতে বর্তমান সময়ে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করছে হাওড়া’র এলআরএস বাংলা স্পোর্টস অ্য়াকাডেমি।
রিচা ও দীপ্তি কলকাতা এলেই হাওড়ার এই অ্যাকাডেমিতে অনুশীলনে আসেন। ভারতের মহিলা ক্রিকেট দল বিশ্ব জয়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন লক্ষ্মীরতন শুক্লা। তিনি জানান সুযোগ পেলেই অন্যান্য ক্রিকেটারদের মতোই বিশ্বজয়ী দলের সদস্যা দীপ্তি ও রিচা হাওড়ার ‘এলআরএস’ ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে এসে অনুশীলন করেছেন। বেশ কয়েক বছর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে। এই অ্যাকাডেমিতে অনুশীলনের মধ্যে থেকে দীর্ঘক্ষণ সময় কাটান। একেবারে ঘরের মেয়ের মতোই ভারতীয় দলের দীপ্তি, রিচা এখানে এসে অনুশীলন করেন।
আরও পড়ুন- “দিদি কবে ফিরছে?”, শিলিগুড়িতে এখন একটাই প্রশ্ন! উত্তরবঙ্গের মেয়ের নাম মুখে মুখে
দীপ্তি শর্মা বাংলার হয়ে দীর্ঘদিন খেলেছেন। বর্তমানে উত্তর প্রদেশ থাকেলও কলকাতায় তাঁর নিজস্ব একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। কলকাতায় এলেই হাওড়া’র এই ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে অনুশীলন করতে আসেন। ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী দলে রিচা ঘোষ এবং দীপ্তি শর্মার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। বলা যেতে পারে, এই দুই খেলোয়াড়ের সঙ্গে হাওড়ার সম্পর্কও নিবিড়।





