ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন ঋদ্ধিমান সাহা। ম্যাচে প্রথমে ব্যাট ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৫৫ রান করে চন্ডীগড়। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেছিলেন শুভম ভামব্রি। রান তাড়া করতে নেমে ত্রিপুরার ব্যাটিং টপ অর্ডার পুরোপুরি ফ্লপ করে। একসময় ৩২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুকছিল গোটা দল। সেখান থেকে দলের রাশ ধরেন ঋদ্ধিমন সাহা ও রজত দে।
advertisement
ঋদ্ধি ও রজত ঠান্ডা মাথায় এগিয়ে নিয়ে যান দলের স্কোর বোর্ড। খারাপ বল আক্রমণাত্মক শটও খেলেন দুজন। শতরানের পার্টনারশিপ করেন ঋদ্ধি ও রজত। ১৪৮ রানের পার্টনারশিপ করার পর ভাঙে জুটি। ৭৮ রান করে আউট হন রজত দে। এরপর একদিক থেকে উইকেট পডলেও একার হাতে দলকে টানেন ঋদ্ধিমান সাহা। নিজেগ শতরানও পূরণ করেন। খেলেন একের পর এক চোখ ধাঁধানো শট।
আরও পড়ুনঃ ছুটতে পারে না, ভুঁড়ি! রোহিতের চেহারা নিয়ে পাকিস্তানিদের প্রচুর টেনশন
কিন্তু দলের ২৪২ রানের মাথায় আউট হন ঋদ্ধিমান সাহা। ১০১ রান করেন তিনি। ঋদ্ধি আউট হওয়াক পরও ফের ধস নামে ত্রিপুরার ইনিংসে। শেষ পর্যন্ত ৪ রানে ম্যাচটি হারে ত্রিপুরা। তবে ঋদ্ধিমান সাহার ইনিংস সমালোচকদের মুখের উপর যোগ্য জবাব বলা যেতেই পারে।
