বিসিসিআই সূত্রের খবর, নতুন স্পোর্টস বিল মেনেই এগোতে চাইছে বিসিসিআই। সেই কারণে পিছোতে পারে বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভা। কারণ, যে কোনও অফিস বেয়ারারের বয়সের সর্বোচ্চ সীমা ৭০ থেকে বেড়ে ৭৫ হচ্ছে স্পোর্টস বিলে। নতুন নিয়মে রজার বিনি আরও একটা টার্ম থাকবেন প্রেসিডেন্ট।
বোর্ডের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে CAB। বিসিসিআই বার্ষিক সাধারণ সভা পিছিয়ে দিলে সিএবিও পিছিয়ে দেবে তাদের এজিএম। ফলে ২০ সেপ্টেম্বরে বার্ষিক সাধারণ সভার দিন ঠিক থাকলে প্রয়োজনে তা পিছিয়ে দিতে পারে সিএবি। বোর্ডের নতুন নির্দেশিকার দিকে আপাতত তাকিয়ে সিএবি। কারণ নতুন স্পোর্টস বিল অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে সিএবি।
advertisement
আরও পড়ুন- কলকাতায় তিনি এলেই হোটেলে যেতেন বাঙালি অভিনেত্রী! তারকা ক্রিকেটারের বড় কেচ্ছা
সূত্রের খবর, বর্তমান সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর কার্যকাল চালিয়ে যেতে পারেন পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত। কারণ এমনিতেই নতুন বিল অনুযায়ী বর্তমান সভাপতির হাতে এখনও ৬ বছর সময় রয়েছে। নতুন বিল অনুযায়ী, লোধা সুপারিশ আর থাকবে না। ফলে, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে ব্রাত্য হয়ে যাওয়া প্রাক্তন ক্রিকেট কর্তারাও যোগ্য হবেন পদে বসতে।
প্রত্যেককেই এক্সিকিউটিভ কমিটিতে একটা টার্ম অর্থাৎ চার বছর কাটানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাই সৌরভ ইতিমধ্যেই সভাপতি পদে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করলেও তা কিছুদিনের জন্য পিছোতে পারে। তৈরি হতে পারে আরো অনেক অঙ্ক। প্রাক্তন সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া, বিশ্বরূপ দে, বাবলু গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো একাধিক প্রাক্তন কর্তারাও ফের ফিরতে পারেন পদে। কারণ নতুন আইনে তাঁরাও সমানভাবে যোগ্য। সব মিলিয়ে জটিল অঙ্কে দাঁড়িয়ে সিএবি। তবে সূত্রের খবর, ধীরে চলো নীতিতেই এগোতে চাইছে বঙ্গ ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা।