পেশাদার বোর্ডের কতটা অপেশাদার মানসিকতা হলে এটা বাস্তবে সম্ভব, তা বুঝে পাচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা। ২০২১ সালের মে মাসে দলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন রমেশ পাওয়ার। পরবর্তীতে তাঁকে সরিয়ে বেঙ্গালুরুর এনসিএ-তে নিয়ে গিয়েছে বিসিসিআই। তার পর থেকেই ফাঁকা পড়ে রয়েছে ভারতীয় সিনিয়র মহিলা দলের হেড কোচের পদটি। দক্ষিণ আফ্রিকাতে টি-২০ বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হৃষীকেশ কানিতকর অন্তর্বতীকালীন প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব সামলান।
advertisement
বিসিসিআইয়ের তরফে ২ মে সিনিয়র মহিলা দলের হেড কোচ পদের জন্য আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছিল। তারপরে একমাসের উপর সময় কেটে গিয়েছে। কিন্তু এতটুকু ও বদলায়নি চিত্র। এখনও পর্যন্ত ইন্টারভিউ পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। বিশেষজ্ঞ মহলের বক্তব্য বিসিসিআই এই মুহূর্তে পুরুষ ক্রিকেট নিয়েই ব্যস্ত। এশিয়া কাপ,বছর শেষে ওডিআই বিশ্বকাপের আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত।
হরমনপ্রীত, স্মৃতি মন্ধানা, পূজা বস্ত্রকার, হরলিন দেওলদের সঠিক পথে গাইড করবেন সেটা সম্ভব নয় যতক্ষণ না প্রধান কোচ ঠিক হচ্ছে। বিসিসিআই জানিয়েছে প্রক্রিয়া চলছে। সঠিক সময় নাম জানানো হবে। কিন্তু এটা পুরুষ ক্রিকেটের সঙ্গে হলে অনেক কথা হত। মহিলা ক্রিকেট বলে প্রশ্ন করার কেউ নেই। বিসিসিআই না মানলেও এটাই সত্যি।