তাছাড়া অতীতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কখনও হারেনি ভারত। চারবারের সাক্ষাতে প্রতিবারই জিতেছে ‘মেন ইন ব্লুজ’। স্বাভাবিকভাবেই বুধবার অবিসংবাদিত ফেভারিট হিসেবেই পাকিস্তানের মুখোমুখি হবেন সন্দেশ-গুরপ্রীতরা। এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক আট বার স্যাফ কাপ জিতেছে ভারত। র্যাঙ্কিংয়েও পাকিস্তানের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে তারা। বর্তমানে ১০১তম স্থানে স্টিমাচ ব্রিগেড।
পাকিস্তানের অবস্থান ১৯৫ নম্বরে। ফলে, শক্তির নিরিখে সুনীলদের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে আলি খান, আব্দুল সামাদরা। তার উপর কোনওরকম প্রস্তুতি ছাড়াই সরাসরি মাঠে নামছেন তাঁরা। ভিসা সমস্যা কাটিয়ে মঙ্গলবারই বেঙ্গালুরুতে পা রাখেন পাক ফুটবলাররা। তা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছেন স্টিমাচ। বিশেষত ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ জয়ের পর আত্মতুষ্টিকে প্রশ্রয় দিতে নারাজ তিনি।
advertisement
এএফসি এশিয়ান কাপের কথা মাথায় রেখে আসন্ন টুর্নামেন্টেও রোটেশন পদ্ধতিতে স্কোয়াডের সব ফুটবলারকে পরখ করে নিতে চাইবেন ক্রোট কোচ। মঙ্গলবার প্রাক ম্যাচ সাংবাদিক সম্মেলনে স্টিমাচ জানান, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ জয় অবশ্যই দলের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।
তবে আমাদের এখনও উন্নতির অনেক জায়গা আছে। এশিয়ান কাপে কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে। তার প্রস্তুতিতে খামতি রাখলে চলবে না। পাকিস্তান শেষ ১০ দিনে তিনটি ম্যাচ খেলেছে। ফলে তাদেরকে হাল্কা ভাবে নেওয়া উচিত নয়।