এই মরশুমের আগে ৮টি বড় ম্যাচই জিতেছিল মোহনবাগান। আন্ডারডগ তকমাই যেন অ্যাডভান্টেজ হয়ে দাঁড়িয়েছিল ইস্টবেঙ্গলের। মরশুমের প্রথম ডার্বি জিতলেও ফাইনালে স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে ব্যর্থ ইস্টবেঙ্গল।ডার্বির একমাত্র গোল যাঁর পা থেকে এসেছে, সেই দিমিত্রি পেত্রাতোস বলেন, “গোলের পর তখন এতটাই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম যে কী করছি নিজেই জানতাম না। মনে হয়েছিল নিজের দলের সমর্থকদের সঙ্গে এই সেলিব্রেশন করা দরকার। তাই ওদের দিকেই ছুটে গিয়েছি।”
advertisement
আরও পড়ুন– শুধু ধনী ব্যক্তিদেরই ডেট করেন এই মহিলা, প্রথম ডেটেই দেখতে চান সঙ্গীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট !
দশ জনে হয়ে যাওয়ার পরেও ডার্বির মতো এত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জয়ের সব কৃতিত্ব দলের ফুটবলারদেরই দিয়েছেন মোহনবাগানের কোচ ফেরান্দো ৷
এই ডার্বি জয়টাই কি মোহনবাগানের কোচ হিসাবে সেরা? এই প্রশ্নের উত্তরে ফেরান্দো জানান, “গোটা টুর্নামেন্টটাই অনেক কঠিন দলের বিরুদ্ধে খেলেছি আমরা। মুম্বই সিটি, এফসি গোয়া, ইস্টবেঙ্গল— কোনও দলের বিরুদ্ধেই জেতাটা সহজ হয়নি। আমাদের বার বার কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়তে হয়েছে। তবে ফুটবলাররা চাপের মুখে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। এখনও উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে।”
ডার্বি এবং ডুরান্ড কাপ জিতেও মোহনবাগানের কোচ জুয়ান ফেরান্দোর মধ্যে কিন্তু তেমন হেলদোল নেই। ফুটবলার রেজিস্ট্রেশন নিয়ে অভিযোগের জবাব দিতে গিয়ে অবশ্য এদিন একটু বিরক্ত দেখিয়েছে তাঁকে। কলকাতা লিগে প্রথম দল খেলাবেন কী না, তা নিয়ে মোহনবাগান কোচ জানান, তিনি এএফসি কাপ এবং কলকাতা লিগের সূচি দেখেই সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন ৷