ময়দানের বাবলুদা-র মতে , ‘‘ কখনই কটূ কথা বলতেন না ৷ দল খারাপ পারফরম্যান্স করলে দুঃখ পেতেন কিন্তু তাঁর জন্য ফুটবলারদের সঙ্গে চেঁচামেচি করতেন না কখনই ৷ ’’
আরও পড়ুন - ‘ফুটবল ওঁর প্রথম প্রায়োরিটি ছিল, আর এই জায়গাতেই আমরা একসঙ্গে লড়াই করতাম’- দেবব্রত সরকার
‘‘ধীরেনদা-র যদি যোগ্য কোনও উত্তরসূরী থাকে মোহনবাগান প্রশাসক হিসেবে তাহলে সেটা নিশ্চিতভাবেই অঞ্জনদা ৷ তবে শেষ কিছু বছর ধরে তিনি অসুস্থ হয়েছিলেন এখন তো আর বাঁচানো গেল না ৷ মোহনবাগানের লোক ছিলেন ৷ ক্লাবের ভালো-মন্দ সবসময়েই ভাবতেন তবে উত্তেজিত হয়ে কখনো চেঁচামেচি করতেন না ৷ ’’
advertisement
আরও পড়ুন - ‘বাবা-মায়ের পরে আমার জীবনে যাঁর প্রভাব সবচেয়ে বেশি তিনি অঞ্জন মিত্র’- দেবাশিস দত্ত
এদিকে আরেক প্রাক্তন মোহনবাগানী কল্যাণ চৌবেও আবেগতাড়িত কারণ তিনি শুধু মোহনবাগান সূত্রেই অঞ্জন মিত্রের সঙ্গে যুক্ত নন ৷ তিনি অঞ্জন মিত্রের জামাই ৷ ফলে তিনি জানিয়েছেন এটা তাঁর কাছে পারিবারিক ক্ষতি ৷ পাশাপাশি তিনি বলেছেন মোহনবাগানের জন্য অঞ্জন মিত্র যা করেছেন তা চিরকাল মানুষ মনে রাখবেন ৷
আরও দেখুন