শুধু তিনি নন, রান সিংয়ের অনবদ্য রক্ষণ এবং একের পর এক সুপার ট্যাকল বেঙ্গলের ঘরে পয়েন্ট এনে দিয়েছে। অন্যদিকে তামিল থালাইভা শেষ ম্যাচে হরিয়ানা স্টিলার্সকে ৪৫-২৬ এ হারিয়ে আত্মবিশ্বাসের চূড়ান্তে ছিল। ম্যাচের শুরু থেকেই বেঙ্গল ওয়ারিয়র্স লিড নিয়ে রেখেছিল। দু পক্ষের অসাধারণ রক্ষণ এবং সুপার ট্যাকল দেখা যাচ্ছিল।
advertisement
ম্যাচের ১৫ মিনিটের মধ্যেই একবার তামিল তালাইভাকে অল আউট করে ৫ পয়েন্টে লিড নিয়ে বেঙ্গল। হাফ টাইম ২০-১৬ তে এগিয়ে থাকে মনিন্দরের বেঙ্গল ওয়ারিয়র্স, এবং তার কাছে থাকে ৮ পয়েন্ট। দ্বিতীয় অর্ধে একটি ডু ওর ডাই রেডে মনিন্দর এবারের সফলতম ডিফেন্ডার সুরজিৎকে পরাস্ত করে পয়েন্ট আনেন। ম্যাচ শেষ হওয়ার ৭ মিনিট আগে মনিন্দর বিপক্ষকে আরেকবার অল আউট করতে সক্ষম হন।
একজন ডিফেন্ডার সীমারেখার বাইরে চলে যায়, আরেকজনের সঙ্গে হাতে ছোঁয়া লাগে মনিন্দরের। ১১ পয়েন্টে লিড নিয়ে নেয় বেঙ্গল। শেষ অবধি বেঙ্গল ৯ পয়েন্টে এগিয়ে থেকে ম্যাচ জেতে ।মনিন্দরের সুপার টেন ছাড়াও রান সিংয়ের পর পর সুপার ট্যাকল ম্যাচ বেঙ্গলের নামে এনে দেয়। তবে হেরে গিয়েও চতুর্থ স্থানে থাকল তামিল থালাইভাস এবং বেঙ্গল ওয়ারিয়র্স টেবিলের নবম স্থানে এল।
দ্বিতীয় ম্যাচে মহারাষ্ট্র ডার্বিতে ২৩-৪২ পয়েন্টে ইউ মুম্বাকে হারাল পুনেরি পল্টন। নিতিন তোমার এবং আসলাম ইনামদারের রেড বিশাল ব্যবধানে ইউ মুম্বাকে হারাতে সাহায্য করে। মুম্বইয়ের রক্ষণ দাড়াতে পারেনি পুনের আক্রমনের কাছে, তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে। ম্যাচে জিতেও টেবিলের ১০ নম্বরে থাকল পুনে।