সত্যেন্দ্রনাথ মুর্ম্মু বলেন, “পাশের গ্রামের এক চাষির কাছ থেকে প্রথম এই চাষ বিষয়ে জানতে পারি, বাকিটা ইউটিউব দেখে। প্রথমে ৮৭ টি খুঁটিতে পাঁচটি করে চারা রোপন করি। সেই হিসেবে ৪৫০-র বেশি গাছ রয়েছে। খরচও হয়েছিল প্রায় ৮০ হাজার টাকা। তবে বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় প্রথম বছরেই ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার ফল বিক্রি করি। এবার টাকার অঙ্ক প্রায় লাখ ছুঁয়ে ফেলবে বলে আমি আশাবাদী।”
advertisement
একই সঙ্গে তিনি বলেন, এই চাষে সেভাবে খরচ নেই। মূলত জৈব সারেই চাষ হয়। প্রথম অবস্থায় পোকা ও পরে পিঁপড়ের হাত থেকে রক্ষা করতে সামান্য কীটনাশক প্রয়োগ করলেই চলে। একই সঙ্গে পর্যাপ্ত সেচের প্রয়োজন নেই। জল দাঁড়ায় না এমন জায়গাতেই এই চাষ ভাল হয় বলে তিনি জানান।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
একই সঙ্গে ড্রাগন চাষি সত্যেন্দ্রনাথ মুর্ম্মুর দাবি, এই ফলের ব্যাপক ঔষধি গুণ রয়েছে। ‘সুগার’ রোগীদের কাছে ড্রাগন মহৌষধির কাজ করে। এক সুগারাক্রান্ত বন্ধুকে এই ফল খাইয়ে তিনি তা প্রমাণ পেয়েছেন বলে দাবি করেন।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জি





