তাঁর অভিযোগ, তার অজান্তেই কৌশিক মণ্ডল তাঁর বিভিন্ন অশ্লীল ছবি তোলে। বারবার বারণ করলেও শোনে না সে, তাকে ছবি তুলতে বাধা দিতে গেলে, অভিযুক্ত উক্ত মহিলা শিক্ষা কর্মীর গায়ে হাত দেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। পরবর্তীতে সেখান থেকে ওই মহিলা শিক্ষা কর্মী দৌড়ে চলে যান এসআই অফিসে। এসআই অফিসে থাকা শিক্ষকদের এবং এসআই ম্যাডামকেও বিষয়টি জানান তিনি। পরবর্তীতে বাড়িতে জানান এবং আইনের দ্বারস্থ হন, কেশপুর থানায় একটি জেনারেল ডাইরি করেন।
advertisement
আইনের দ্বারস্থ হবার পর, বাড়ি ফেরার পথে ওই অভিযুক্ত শিক্ষক-সহ বেশ কয়েকজন কেশপুর বাসস্ট্যান্ডে তাকে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়ার কথা বলে। তাদের কথায় রাজি না হাওয়ায় অভিযুক্ত শিক্ষকগণ দেখে নেওয়ার হুমকিও দেয় বলে অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা শিক্ষা কর্মী। মহিলা শিক্ষা কর্মী আরও বলেন যে, তিনি ভয়-ভীতিতে রয়েছেন, তার প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানান তিনি। ওই মহিলা শিক্ষা কর্মী আরও জানালেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ এসআই ম্যাডামকে বিষয়টি জানালেও তিনি কোনও পদক্ষেপ নেননি উদাসীন থাকেন।
আরও পড়ুন: জল খেয়েই কমবে ডায়াবেটিস! শুধু খেতে হবে এইভাবে…ম্যাজিকের মতো কমবে ব্লাড সুগার, এখনই জানুন
অবশেষে অভিযুক্তদের নামে কেশপুর থানায় এফআইআর দায়ের করেন ঐ মহিলা। তবে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ কৌশিক মণ্ডল জানিয়েছেন, এইসব সাজানো নাটক! উনি নিজেই ঠিক মতো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ইন্সপেক্সানের কাজ করেন না। ওনার বিরুদ্ধে অনৈতিক কাজের অভিযোগ রয়েছে। উনি শোকজ হয়েছেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সেই সময় উনি আমাদের সাহায্য চেয়েছিলেন। আমি বা আমাদের ইউনিয়ন ওনার পাশে না থাকায় উনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছেন।