পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতার নাম চৈতালি বিশ্বাস, বাড়ি নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। গত এক সপ্তাহ ধরে ডানকুনির ১৮ নং ওয়ার্ডে শাশ্বতর বাড়িতেই থাকছিলেন তিনি। গতকাল রাতে ওই বাড়ি থেকে হঠাৎই চিৎকার শুনতে পান স্থানীয়রা। তাঁরা পুলিশে খবর দেন। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রক্তাক্ত অবস্থায় মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। আজ সকালে শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে মৃত্যু হয় চৈতালিদেবীর।
advertisement
প্রতিবেশিদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে শাশ্বতকে। ধৃতের বিরুদ্ধে প্রাণে মারার চেষ্টা, মারধর-সহ সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। কী কারণে খুন? ধৃত ব্যক্তির সঙ্গে মহিলার সম্পর্ক কী? কত দিন একে অপরকে চেনেন তাঁরা? কেনই বা শাশ্বতের বাড়িতে এসে থাকছিলেন চৈতালি বিশ্বাস? সবই জানার চেষ্টা করছে ডানকুনি থানার পুলিশ।
স্থানীয় তৃনমূল কাউন্সিলর সূর্য দে বলেন, শাশ্বত বায়েন এলাকার মানুষকে উত্যক্ত করত। মহিলাদের গালিগালাজ করত। ওর জ্বালাতনে অতিষ্ঠ ছিলেন এলাকাবাসী। আমি খবর পেয়ে এসে দেখি, ওর ঘরে মহিলা মুখ থুবড়ে পড়ে আছেন। অভিযুক্ত শ্বাশতর কঠোর শাস্তি দাবি করছি।