আরও পড়ুন Cyclone Asani: ঘূর্ণিঝড় অশনির মধ্যেই মান্দারমনিতে বিপদ, সমুদ্রে তলিয়ে মৃত্যু ২ পর্যটকের
কেন্দ্র সরকারের থেকে পাওয়া এই গঙ্গাজল বিক্রির নির্দেশিকায় তারা গঙ্গোত্রী এবং ঋষিকেশের জল বিক্রি করা শুরু করে। গঙ্গাজলের ২৫০ মিলি বোতলের দাম রাখা হয় ৩০ টাকা। ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে মোট ১৮৪৫ বোতল গঙ্গাজল। অর্থাৎ প্রায় ৪৬১ লিটার ২৫০ মিলি গঙ্গাজল বিক্রি মেদিনীপুরের প্রধান ডাকঘর বিক্রি করেছে তার গ্রাহকদের। মোট ১৮৪৫ বোতল গঙ্গাজল বিক্রি করে ডাকঘরের ঝুলিতে এসেছে ৫৫ হাজার ৩৫০ টাকা। যাতে রাজ্যের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে জঙ্গলমহলের এই প্রধান ডাকঘর। আর তাতেই উচ্ছ্বসিত প্রধান ডাকঘরের আধিকারিক ও কর্মীরা।
advertisement
আরও পড়ুন রুবি মোড়ের নাম বদলে হচ্ছে রবি মোড়, বসছে ১ লক্ষ টাকার রবীন্দ্রনাথের মূর্তি
ডাকঘর থেকে পাওয়া গঙ্গাজল স্বচ্ছ এবং পবিত্র৷ অর্থাৎ বিক্রি হওয়া গঙ্গাজলে কোনও ভেজাল নেই৷ তাই মানুষের মধ্যে এর চাহিদাও সবচেয়ে বেশি। মনে করছেন ডাকঘর কর্মীর৷ মেদিনীপুরের প্রধান ডাকঘরের সিনিয়র পোস্টমাস্টার রতিকান্ত সোয়াইন বলেন, এটা ডাকঘরের কাছে একটা বড় পাওনা। যেখানে এই ডাকঘর থেকে মানুষের গঙ্গাজল কেনার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। জঙ্গলমহলের মানুষ এখান থেকে গঙ্গাজল সঞ্চয় করে এবং এই চাহিদার জন্যই গত এক বছরে তাদের মোট বিক্রির পরিমাণ সর্বোচ্চ। যা রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে।এতে আমরা খুশি। এই ডাক ঘর থেকে মানুষ সরাসরি গঙ্গাজল কিনতে পারেন। পাশাপাশি এখান থেকে গঙ্গাজল ক্রয় করে মানুষ অন্যত্র পাঠাতে পারেন তাঁদের আত্মীয় পরিজনদের কাছে। এটি কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্রকল্পের অধীন, যা হয়তো অনেক মানুষই জানতেন না।