এইটুকু বয়সেই ভিভান দক্ষতার সঙ্গে দাবা খেলে। সেই সঙ্গেই সাঁতারে প্রথম, অঙ্ক কুইজ, যোগ ব্যায়ামেও রয়েছে পুরস্কার। যেমন খুশি সাজো থেকে দৌড় প্রতিযোগিতাতেও দক্ষতা দেখিয়ে পুরস্কার এসেছে ঝুলিতে। সেই সঙ্গে ভিভান দারুণ ছবিও আঁকে। দাবা প্রতিযোগিতাতেও যেখানেই যায় পুরস্কার জিতে নেয়। এছাড়া স্কুলে বেস্ট স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারটিও ছিনিয়ে নিয়েছে ভিভান। বহুমুখী প্রতিভার পাশাপাশি পড়াশোনাতেও খুব ভাল এই খুদে।
advertisement
ভিভানের বাবা সুশান্তবাবু ও মা শতাব্দী বলেন, ছোটবেলা থেকেই ভিভানের বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রহ ছিল। বেশি আগ্রহ দাবা ও আ্যাবাকাস অঙ্কে। আমরা ওর সেই আগ্রহগুলিকে খেলার ছলে গুরুত্ব দিয়েছি মাত্র। বাকিটা ও নিজের জেদেই করত। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় প্রতিযোগিতায় নিয়ে গিয়ে দেখলাম পুরস্কারও জিতে নিচ্ছে। তখনই বুঝলাম ওঁর মধ্যে কিছু প্রতিভা রয়েছে, যেগুলিকে যত্ন করলে পরবর্তীকালে ও রত্ন হতে পারে। পুরস্কারজয়ী ভিভানের ছোট্ট প্রতিক্রিয়া, ‘খুব ভাললাগছে।’
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই বয়সেই পদক ও ট্রফিতে ঘর ভরে গিয়েছে। পরবর্তীকালে কী হবে তা বলাই বাহুল্য! ভিভানের বাবা বলেন, ছেলের এই কৃতিত্বের জন্য ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে ভিভানকে পদক ও মানপত্র দেওয়া হয়, যা আমাদের কাছে খুবই গর্বের!





