ছোটবেলা থেকেই তার পড়াশোনার প্রতি ঝোঁক। বই যেন তার বন্ধু। লেখালেখি এবং পড়াশোনার ছেলেবেলা থেকে। শিক্ষকতা জীবনে লিখেছেন বই। তবে অবসরে নিজের জীবনের বাঁচার রস খুঁজে পেয়েছেন বইয়ে। প্রতিদিন একাধিক বই পড়া সেখান থেকে লেখা নিজের বই। কখনও সাহিত্যের সঙ্গে বিজ্ঞানের আবার কখনও সাহিত্যিকদের সঙ্গে বিজ্ঞানের মেলবন্ধন তৈরি করেছেন তিনি, লিখেছেন গবেষণাধর্মী একাধিক বই। ইতিমধ্যেই তার লেখা বই শিক্ষা মহলে সাড়া ফেলেছে। প্রশংসিত হয়েছেন একাধিক জায়গায়। অবসরপ্রাপ্ত এই শিক্ষকের গুণ চমকে দিয়েছে সকলকে।
advertisement
আরও পড়ুন: রোজগারের নতুন দিশা! পুকুর থাকলেই মিলছে বিনামূল্যে মাছ! দুর্দান্ত পদক্ষেপ প্রশাসনের
পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন ব্লকের একাধিক স্কুলের সহকারী শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। তিনি শিব শংকর সেনাপতি। র্যাভেনশ কলেজের ছাত্র পরবর্তীতে শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষকের গুরু দায়িত্ব তার কাঁধে ছিল। তবুও বন্ধ করেনি পড়াশোনা। নিয়মিত একাধিক জার্নাল সহ বিজ্ঞানের নানা বই ঘেঁটে দেখতেন তিনি। জগদীশচন্দ্র বসুর বই তিনি বাংলায় অনুবাদ করেছেন। গত ১৫০ বছরে বাংলায় বিজ্ঞান চর্চার ধারাকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন নিজের বইতে। ১০টা থেকে ৪টে ডিউটির পরেই তিনি এই লেখালেখি করতেন। অবসরে এখন যখনই সময় পান বসে পড়েন খাতা কলম নিয়ে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বয়স বাড়লেও থেমে নেই তার কলম। প্রতিদিনই তিনি লিখে চলেন। জীবনের নানা ঘাত প্রতিঘাত এলেও ছোটবেলার সেই স্বপ্ন এবং ইচ্ছেকে বৃদ্ধ বয়সেও তিনি অটুট রেখেছেন। তিনি মনে জোর পান তার এই লেখালেখি এবং বিজ্ঞান চর্চায়। সাহিত্যের সঙ্গে বিজ্ঞানের এই মেলবন্ধনে খুশি সকলে।
রঞ্জন চন্দ