যে কোনও দিকেই বাঁকতে পারে সে। সামান্য এই বয়সে তার এত প্রতিভা দেখলে চমকে যাবেন আপনিও। এই বয়সে বিভিন্ন জায়গায় মিলেছে সফলতা। ছোট থেকেই শরীর সুস্থ রাখার কারণে বাবা-মা ভর্তি করেন যোগব্যায়াম প্রশিক্ষণে। তবে ধীরে ধীরে সেই যোগব্যায়াম রপ্ত করতে থাকে সে। রাজ্য স্তরের একাধিক প্রতিযোগিতায় পেয়েছে পুরস্কার। পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার দেউলি এলাকার বাসিন্দা দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র অদ্রীশ মাইতি। বেলদার একটি বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে সে।
advertisement
তবে শুধু যোগব্যায়ম নয়, আবৃত্তি এবং তবলাতেও বেশ দক্ষ খুদে এই পড়ুয়া। বাবা সৌরভ একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত। মা তনুশ্রী একজন শিক্ষিকা। তাদের একমাত্র ছেলে অদ্রীশ। প্রায় চার বছর বয়স থেকেই শুরু তার যোগব্যায়াম প্রশিক্ষণ। বেশ কয়েক বছর ধরেই ম্যাটের উপর বিভিন্ন যোগব্যায়াম অনুশীলন করত সে। তবে সম্প্রতি সে শুরু করেছে কাঠের টুলের ওপরে নানান যোগ ব্যায়ামের প্রদর্শন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রতিদিন নিজের মতো করেই অনুশীলন করে সে। একাই যোগ ব্যায়াম করে বেশিরভাগ সময়। তবে বাড়িতে অনুশীলনের সময় সহযোগিতা করে তারা বাবা। সারাদিনে বেশ কয়েক ঘন্টা অনুশীলন করে সে। ছোট থেকেই বেশ প্রাণচঞ্চল এই ছেলে। দেখে মনে হবে শরীরে যেন একটাও হাড় নেই। যেকোনও দিকেই মুড়ে ফেলতে পারে তার শরীর। সে মেঝে হোক, কিংবা ম্যাট বা টুলের ওপর। এত কম বয়সে তার এই প্রতিভা এবং ঝুঁকি বহুল তার যোগা প্রদর্শনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে।





