প্রতিদিন তারা এক ছাদের নিচে বসে টায়ার, টিউব, রিম, বেল লাগিয়ে তৈরি করছেন এক-একটি সাইকেল। সারাদিনে প্রায় কুড়িটিরও বেশি সাইকেল তৈরি করেন তারা। বিনিময়ে তারা পান মজুরি। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়নগড়ের মকরামপুরে তারা ঠিকাদারদের অধীনে যাঁরা কাজ করছেন, প্রত্যেকেই বিহার রাজ্যের বাসিন্দা। এখানে এসে কাজ করছেন তাঁরা। প্রতিমাসে ঠিকা চুক্তিতে কাজ করে মিলছে বেশ কয়েক হাজার টাকা। আর যা দিয়ে চলছে তাদের সংসার।
advertisement
আরও পড়ুন: না আছে এসি, না আছে দালান! ভাড়া নেওয়া মাটির বাড়িতে চলছে পোস্ট অফিস, ৫’জির যুগেও ভরসা এই জায়গা
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গতে কাজের অভাব নিয়ে বারংবার প্রশ্ন চিহ্ন দেখা গিয়েছে। অভিযোগ এসেছে বাংলা থেকে ভিন রাজ্যে কাজ করতে যান পরিযায়ী শ্রমিকরা। তবে এই বিহারি যুবকদের দাবি এর আগেও তারা এসেছেন এখানে, এখানে মিলেছে কাজ। সরকারি এই কাজ ঠিকাদারের অধীনে করছেন তারা। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সবুজ সাথী সাইকেল প্রদান করা হবে। তার আগে চূড়ান্ত ব্যস্ততা তাদের মধ্যে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্বাভাবিকভাবে কর্মসংস্থানের বিকল্প দিশা দেখাচ্ছে রাজ্য। পড়শি রাজ্য বিহার থেকে বহু যুবক এসে কাজ পেয়েছেন এখানে। প্রতিদিন তারা সাইকেল ফিটিং করে, বিভিন্ন জায়গায় এক থেকে দেড় মাস থেকে উপযুক্ত সাইকেল তৈরি করে তারা আবার চলে যান অন্যত্র। স্বাভাবিকভাবে বিহার থেকে বেশ কয়েকশো কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে বাংলায় এসে কাজ পেয়েছেন তারা। উপযুক্ত বেতন মেলায় খুশি বিহারী যুবকরা





