বেশিরভাগ লেখা, তার মা কেন্দ্রিক। এভাবেই জীবন সায়াহ্নে উপস্থিত এক বৃদ্ধা। এখনও রোগ জ্বালা ভুলে সংসার সামলে সাংস্কৃতিক চর্চা করেন তিনি।পিংলার দুজিপুর এর বাসিন্দা প্রায় ৮০ বছরের বৃদ্ধা পরীবালা জানা। ছোট থেকেই আবৃত্তির প্রতি ঝোঁক তার। মায়ের থেকে শেখা আবৃত্তি করা। এরপর সম্পূর্ণ নিজের জেদেই আবৃত্তি শেখা তার। সেই অর্থে প্রথাগত কোনও তালিম পাননি তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন- বলুন তো, এমন কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দু’টোই দেয়? ৯৯ শতাংশই উত্তর দিতে গিয়ে ডাহা ফেল! আপনি কি জানেন?
এই বয়সে এসেও তিনি রামায়ণ, মহাভারত-সহ ধর্মগ্রন্থ চর্চার পাশাপাশি অবসরে কবিতা লেখেন। আবৃত্তিও করেন সেগুলো। ছোট থেকে একপ্রকার নেশা থাকায় সেই নেশাকেই চালিয়ে রেখেছেন তিনি। শত কষ্টের মধ্যেও আবৃত্তি চর্চা এবং আবৃত্তি লেখা যেন নতুন করে তাকে স্বপ্ন দেখায়। নতুন ভাবনায় নিয়ে যায় তাকে।
তার আবৃত্তি চর্চা এবং আবৃত্তি লেখার প্রশংসা করেছেন সকলে।তবে জীবন সায়াহ্নে এসে সংস্কৃতির মধ্যে বুঁদ হয়ে থাকেন তিনি। সকাল থেকে সন্ধ্যা এভাবেই কাটে তার। আগামীতে এভাবেই চলতে চান এই বৃদ্ধা।
রঞ্জন চন্দ