পশ্চিম মেদিনীপুরের বাংলা ওড়িশা সীমানায় থাকা দাঁতন থানার বেলুমলা এলাকা। সম্প্রতি এখানেই গড়ে উঠেছে চিলড্রেন পার্ক। তবে এর আগে নদী ভাঙন রুখতে নদীর পাড় বরাবর প্রায় ১০০ একর জায়গায় লাগানো হয় ইউক্যালিপটাস সহ বিভিন্ন ফলের গাছ। ধীরে ধীরে সেই গাছ বড় হয়ে উঠেছে। ১০০ একর সবুজে ভরে গিয়েছে এলাকা। পরিবেশবিদদের মতে, এই গাছ যেমন একদিকে নদী ভাঙন রুখে দিয়েছে, তেমনই পরিবেশে ভারসাম্য বাড়িয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হালিশহরের নেশা মুক্তি কেন্দ্রে কালনার ব্যক্তির রহস্যমৃত্যু! পিটিয়ে খু*নের অভিযোগ পরিবারের
গ্রামবাসীদের সহযোগিতা নিয়ে তৎকালীন সময়ে তদবির করেন এলাকারই জনপ্রতিনিধি উত্তম বেরা। কখনও পঞ্চায়েত সমিতি, কখনও ব্লক প্রশাসন, কখনও বনবিভাগ আবার কখনও জেলা প্রশাসনের তদবির করা হয়। এরপর গ্রামবাসীদের সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে বিস্তীর্ণ এলাকায় গড়ে তোলেন এই বনাঞ্চল। প্রসঙ্গত বৃক্ষরোপিত এই জায়গায় বর্তমানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি সুন্দর সাজানো গোছানো পার্ক। সারা বছর নদীর এক কিনারের সূর্যাস্ত এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে বহু মানুষ এখানে আসেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সম মিলিয়ে, প্রায় ১০০ একর জুড়ে লাগানো এই গাছ একদিকে যেমন পরিবেশ রক্ষা করছে, তেমনই ভারসাম্যও রক্ষা করছে। বর্তমানে ভ্রমণপিপাসু মানুষদের কাছে অন্যতম পছন্দের এক ডেস্টিনেশন এই জায়গা। নদী ভয়ালরূপ ধারণ করলেও ভাঙতে পারেনি এই পাড়।





