পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় পৌঁছে সাধারণ মানুষের মধ্যে বসেই তাঁদের অভাব, অভিযোগের কথা শুনলেন জেলার উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। সঙ্গে ছিলেন একাধিক ব্লকের আধিকারিকেরাও।
আরও পড়ুন: কলকাতা থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেক, গ্রাম্য পরিবেশে নিরিবিলি এই স্পটে পিকনিক করলে মন ভরে যাবে
পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের লোধা অধ্যুষিত গ্রাম পঞ্চায়েত কাশিপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। যেখানে অধিকাংশ মানুষ অনগ্রসর শ্রেণীর। পিছিয়ে পড়া এলাকায় এসে সাধারণ মানুষের নানান অভাব অভিযোগের কথা শুনলেন জেলাশাসক খুরশেদ আলী কাদরী ও পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার। সকলের মধ্যে বসে তাঁদের নানা অভাব অভিযোগের কথা শোনেন তাঁরা। পাশাপাশি সরকারি নানা সুযোগ সুবিধার কথা তুলে ধরেন সকলের কাছে।
advertisement
জেলাশাসক ও পুলিশ সুপার-সহ একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিককে পাশে পেয়ে নানান অভাব অভিযোগের কথা তুলে ধরেন এলাকাবাসী। রাস্তা খারাপ, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সংক্রান্ত, বার্ধক্য ভাতা সংক্রান্ত, এমনই একাধিক অসুবিধার কথা জানান। তৎক্ষণাৎ বিডিওকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন জেলাশাসক।
অনগ্রসর এই এলাকায় জাতিগত শংসাপত্র বিষয়ে একাধিক অভিযোগ আসায় দ্রুত স্পেশ্যাল ক্যাম্প করার নির্দেশ দিয়েছেন জেলাশাসক। এদিন একাধিক সফল উপভোক্তার হাতে সার্টিফিকেটও তুলে দেন পুলিশ সুপার ও জেলা শাসক। তবে, জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারকে পাশে পেয়ে অভিযোগ জানানোর পর সমস্যা সমাধানের আশায় বুক বাঁধছে এলাকার মানুষ।
রঞ্জন চন্দ