TRENDING:

হাবভাব, চালচলনে গোল বেঁধে যায় প্রতিবেশীদের! অবাক করা সেই ৩ বঙ্গ-তনয়ার কাজও অবাক করছে বাসিন্দাদের

Last Updated:

এক মায়ের তিন যমজ সন্তান। তারা যেমন জন্মে যমজ বর্তমানে কাজেও যমজ। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। আপনি তাঁদের তিনজনকে দেখলে বুঝতে পারবেন না যে কে বড়, কে মেজ আর কে ছোট।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আসানসোল, রিন্টু পাঁজা: এক মায়ের তিন যমজ সন্তান। তারা যেমন জন্মে যমজ বর্তমানে কাজেও যমজ। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। আপনি তাঁদের তিনজনকে দেখলে বুঝতে পারবেন না যে কে বড়, কে মেজ আর কে ছোট। বাড়ির বাইরে বেরোলেই অনেকে ধরতে পারেন না কে কোনটা। তাঁদের কথা বলার স্টাইল, চলল, গঠন প্রায় এক। তারা একই স্কুলে পড়াশোনা করে একই ক্লাসে, এমনকি সকাল সন্ধ্যায় তারা বাড়িতে পড়াশোনা করে একই সঙ্গে। যা কিছুই করে একসঙ্গে মিলে মিশেই। কিন্তু তাদের প্রতিভা জানলে আপনিও চমকে যাবেন।
advertisement

বর্তমানে মেয়েদের ভীষণ ভাবে দরকার আত্মরক্ষা শেখার কৌশল। তাই কেউ কেউ মেয়েদের শেখাচ্ছেন ক্যারাটে, আবার কেউ কেউ শেখাচ্ছেন কোরিয়ান মার্শাল আর্ট বা তায়কোয়ান্দো। এই তিন যমজ মেয়েরা ছোট থেকেই শিখছে তায়কোয়ান্দো বা মার্শাল আর্ট। তারা রাজ্য স্তর ও জাতীয় স্তরে তায়কোয়ান্দো বা মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কখনও রুপো, ব্রোঞ্চ আবার কখনও সোনা জয়লাভ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে আসানসোল ডিসেরগড়ের বাসিন্দাদের।

advertisement

আরও পড়ুন: বটগাছে ঢাকা পাথরের দেওয়াল, গা ছমছমে পরিবেশ! আজও রাজ্যের এই মন্দিরের দেবী কালী ভারতমাতা রূপে পূজিতা, জানুন

তিন যমজ মেয়ের বাবা ব্যামাপ্রাসাদ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “তিনজনেই যেখানে যাচ্ছে একই পদক নিয়ে আসছে এটা আমার ভীষণ ভাল লাগছে। এই ভাল লাগার পিছনে আমার মেয়েদের চরম অধ্যাবসায় রয়েছে এবং দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে এই জায়গাটায় এসেছে”। পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল ডিসেরগড়ের সাত্তরিয়ার বানডাঙ্গা এলাকায় বাসিন্দা ব্যামা প্রাসাদ চট্টোপাধ্যায় ওরফে রূপম পেশায় গৃহ শিক্ষক। স্ত্রী সুনেত্রা চট্টোপাধ্যায় তিনিও গৃহ শিক্ষিকা। তাঁদের যমজ তিন মেয়ে। ২০১১ সালের জন্ম হয় তাদের। তবে তাঁদের তিন জনের জন্মের ব্যবধান মাত্র সাত মিনিটের।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

বড় মেয়ে সুচেতা, মেজ রঞ্জিতা এবং ছোট বোন সুপ্রিতা চট্টোপাধ্যায়। তারা বর্তমানে আসানসোল ডিসেরগর S D গার্লস হাই স্কুলে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। তিন জনেই একই শ্রেণীতে পড়াশোনা করে। এর পাশাপাশি মার্শাল আর্টের প্রশিক্ষণ নেয় বিকালে ও সকালে। এই মার্শাল আর্ট এবার তাদের সাফল্য এনে দিয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
হাবভাব, চালচলনে গোল বেঁধে যায় প্রতিবেশীদের! অবাক করা সেই ৩ বঙ্গ-তনয়ার কাজও অবাক করছে বাসিন্দাদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল