এবার প্রশ্ন সিমলাপাল রাজবাড়ি যাবেন কীভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে যাওয়া খুব সোজা। বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংড়ার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার। সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি। যারা কলকাতা থেকে আসছেন তারা বাঁকুড়া শহর থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে চলে আসতে পারেন খুব সহজেই।
advertisement
আরও পড়ুন: পাহাড়, নদী, জঙ্গল…! বর্ষায় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? দক্ষিণবঙ্গের প্রাণ জুড়ানো সব জায়গা, দেখে নিন তালিকা
বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলার দামোদর ও দ্বারকেশ্বর নদ এবং কংসাবতী ও শিলাবতী নদী উপত্যকার জঙ্গলে বসবাসকারী গোষ্ঠীগুলোর নেতৃত্বে ঐতিহাসিকভাবে কয়েকটি রাজ্যের জন্ম হয়। বাঁকুড়া জেলাতে এমন চারটি রাজ্যের কথা তুলে ধরেন ক্ষেত্র সমীক্ষকরা, তার মধ্যে একটি হল তুঙ্গভুম। সিমলাপাল ছিল এই তুঙ্গভুমের অংশ। অর্থাৎ ঐতিহাসিক দিক থেকে যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে সিমলাপালের এবং সেই কথাটা স্পষ্ট বোঝা যায় রাজবাড়ির প্রাঙ্গণে প্রবেশ করার পর। সামনেই সুবিশাল পুকুর এবং পিছনে রাজবাড়ি যেন এক রোমান্টিক কথা বলে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্ষা চলছে পুরো দমে। সূর্য দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু বাঙালি যেমন দুর্গাপুজো যেতে দেয় না, তেমনই বর্ষাকেও ছাড়তে চায় না সহজে। বর্ষার রেশ যতদিন থাকবে ততদিন ঘোরার আমেজটা বহাল তবিয়তে থাকবে তা বলাই বাহুল্য। সেই কারণেই বাঁকুড়ার এই রাজবাড়ি আপনার বর্ষায় একটা সুন্দর ডেসটিনেশন হতেই পারে।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





