এই পাঁচটি জেলা হল পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, হুগলি, বাঁকুড়া এবং বীরভূম। মন্ত্রী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে যে গ্রন্থাগারগুলির বই নষ্ট হয়েছে, সেগুলিকে নতুনভাবে গড়ে তোলা এবং বইয়ের সংগ্রহ পুনরায় সমৃদ্ধ করার দিকেই জোর দেওয়া হচ্ছে। রাজ্যে বর্তমানে ২৪৮০টি সরকারি গ্রন্থাগার থাকলেও, বহু গ্রন্থাগার কার্যত অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে। তাই সেগুলিকেও পুনরুজ্জীবিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
advertisement
রবিবার লাইব্রেরি খোলা রাখার বিষয়ে তিনি জানান, চাকুরিজীবী, পরীক্ষার্থী এবং পাঠক সমাজের সুবিধার্থে এমন ভাবনা নেওয়া হয়েছে। যদিও এখনই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়নি, তবে খুব শীঘ্রই এটি বাস্তবায়নের সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রতিটি জেলায় ‘মডেল লাইব্রেরি’ গড়ে তোলা হবে, যেখানে থাকবে আধুনিক ও উন্নত পরিষেবা। বিশেষ করে রিসার্চ স্কলার ও উচ্চশিক্ষার্থীদের উপযোগী করে এই লাইব্রেরিগুলির পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে। এছাড়া ছাত্রছাত্রীদের লাইব্রেরিমুখী করে তুলতে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এই উদ্যোগগুলি সফল হলে রাজ্যের পাঠাগার ব্যবস্থায় নতুন দিশা আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী