আরও পড়ুন: খাবারে ভেজাল? ক্ষতিকর রং মেশানো? নিমেষেই পর্দা ফাঁস হবে এবার, পেটে কী যাচ্ছে জানতে পারবেন
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলার প্রত্যন্ত এক গ্রাম নয়া। এই গ্রামে বসবাস ১৩৬টি পরিবারের। ছোট এবং বড় মিলিয়ে এই গ্রামে বসবাস প্রায় চার শতাধিক শিল্পীদের। যারা সকাল থেকে সন্ধ্যা বিভিন্ন ভেষজ রঙ দিয়ে পটচিত্র এঁকে নিজেদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। পটচিত্রের ছবিতে সাজিয়ে তুলেছে গোটা গ্রাম। স্বাভাবিকভাবে ছবির গ্রাম হিসেবেই সকলে জানেন পিংলার নয়া’কে। ধীরে ধীরে এই গ্রাম হয়ে উঠেছে পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু। জেলার পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্য এবং দেশ-বিদেশের বহু পর্যটক নিয়মিত আসেন এখানে। প্রতিদিন একাধিক পড়ুয়া, গবেষকেরা আসেন পিংলার নয়া’র পটচিত্র সম্পর্কে জানতে।
advertisement
আরও পড়ুন:আরও পড়ুন: ঢপের চপ থেকে বাতেলা ফুলুরি মানুষের মন জয় করেছে এই চপের দোকান
শুধু তাই নয়, পটচিত্র উপরে অনেকে পড়াশোনা করছেন। পটচিত্র বিষয়ে গবেষণা করছেন বহু গবেষক পড়ুয়া। প্রতিদিন জেলার পাশাপাশি বহু রাজ্য থেকে গবেষক, পড়ুয়া আসেন এখানে। ঘুরে দেখেন গোটা গ্রাম, যাচাই করে দেখেন পট শিল্প। অন্যদিকে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা পিংলার নয়া গ্রামে এসে বিভিন্ন ভেষজ রঙ দিয়ে পটচিত্র আঁকা, রং তৈরি সম্পর্কে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। সামান্য অর্থ ব্যয় করলে শিল্পীরা তাদের শিখিয়ে দিতে পারেন পটচিত্রের খুঁটিনাটি।
তবে বর্তমানে গরমে ঘুরতে যাওয়ার অন্যতম ডেস্টিনেশন হতে পারে পিংলার এই ছবির গ্রাম নয়া। জানতে পারবেন বহু প্রাচীন এই শিল্পকলা সম্পর্কে।কটেজে রাত্রিযাপন করে ঘুরে দেখতে পারবেন গোটা গ্রাম।