প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবার রাতে মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগীদের দেখছিলেন বেলদা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসক অমরনাথ ঠাকুর। তখনই বরাড় এলাকা থেকে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে ভর্তি থাকা এক রোগীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিকিৎসককে একাধিকবার জিজ্ঞাসা করে তার মেয়ে। একাধিকবার জিজ্ঞাসা করার শাস্তি স্বরূপ মহিলা ওয়ার্ডের মধ্যেই ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয় ওই মহিলাকে কান ধরিয়ে প্রায় ১৫ মিনিটেরও বেশি দাঁড় করিয়ে দেন চিকিৎসক ঠাকুর, এমনটাই অভিযোগ।
advertisement
আরও পড়ুন: তারাপীঠে কৌশিকী অমাবস্যার রাতে কত কোটি টাকার মদ বিক্রি হল জানেন? অবাক
আরও পড়ুন:
শুক্রবার সকালে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়ে চিকিৎসক এবং রোগীর পরিজনেরা। যদিও এই প্রসঙ্গে চিকিৎসককে প্রশ্ন করা হলে তা এড়িয়ে যান। এই প্রসঙ্গে তিনি প্রশ্ন মন্তব্য করতে চাননি। চিকিৎসকের শাস্তির দাবিতে নারায়ণগড় ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা সহ ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা মারফত জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন নিগৃহীত ওই মহিলা। যদিও সমগ্র ঘটনা তদন্ত করে দেখার আশ্বাস দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।রোগীর স্বাস্থ্য নিয়ে বারবার প্রশ্ন করার শাস্তি কি সকলের সামনে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকা? চিকিৎসকের মানসিকতা এবং নিগৃহীত মহিলার সম্মান নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
Ranjan Chanda