স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার প্রতিদিনের মতো স্কুল হয়েছিল। স্কুলের তালা দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকা ছাত্ররা বাড়ি চলে যায়। মঙ্গলবার সকালে স্কুলে ফিরতেই চোখ কপালে ওঠে তাদের। স্কুলের মধ্যেই চলে একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র। সেই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের তালা ভাঙা। ঘরে ছড়িয়ে ছুুটিয়ে পড়ে রয়েছে মুড়ি। পরিষ্কার দেখে বোঝা যাচ্ছে কেউ বা কারা সেখানে বসে মুড়ি খেয়েছে। তারপরে অঙ্গনওয়াড়ির সমস্ত বাসনপত্র সহ চাল ডিম সব চুরি করে নিয়ে পালায়।
advertisement
আরও পড়ুন: কনকনে শীতেও ঠান্ডা লাগবে না! শরীর গরম ও সুস্থ রাখবে এই খাবার! জানুন চিকিৎসকের মত
এই বিষয়ে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা সোমা দাস সরকার জানান, তালা ভেঙে ঘরে ঢুকে বসে মুড়ি খায় চোর। তারপর বাচ্চাদের খাবার জন্য রাখা খাদ্য সামগ্রী চাল ডাল ডিম চুরি করে নিয়ে যায়। প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক সৌম্য চক্রবর্তী বলেন, স্কুলের পিছন দিকের পাঁচিলটা ভাঙা। চোর ঢুকে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র চুরি করে। প্রাথমিক স্কুলের মিড ডে মিলের ঘরেও ঢোকার চেষ্টা করেছিল। একটা তালা ভাঙে বাকি দুটি তালা আর ভাঙতে পারেনি। স্কুলে চুরির অভিযোগ পেয়ে বলাগড় থানার অন্তর্গত গুপ্তিপাড়া ফাঁড়ির পুলিশ তদন্তে আসে। গ্রামবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে।
রাহী হালদার