গ্রামের অর্থনৈতিক পরিবেশও ভাল নয়। নদীর পাড়ে মাটির বাড়িতে থাকে তারা। নিজেদের আধার কার্ড, ভোটার কার্ডের সমস্যাও দূর করতে পারে না তারা। তার উপর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল দিনের পর দিন। এই সমস্যার সমাধান বের করতে স্থানীয়রা একত্রিত হয়ে নদীর পাশেই নির্মাণ করে বিদ্যাসাগর পাঠমন্দির। নদীর তীরে ছোট মাটির বেড়া দেওয়া ঘরে চলছে পাঠদান পক্রিয়া।
advertisement
আরও পড়ুন: শনিবার এই তিনটে জিনিস ভুলেও কিনবেন না! নয়তো শনিদেবের ক্রোধে সর্বনাশ হবে! অভাব ছাড়বে না!
গ্রামের ছেলে মেয়েরা উদ্যোগী হয়ে পড়াচ্ছেন সেখানে প্রায় নিখরচায়। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা এখানে মা গঙ্গাকে আরাধ্যা দেবী হিসাবে মানেন। তাঁর কাছেই মনের সব কথা জানান তাঁরা। সেজন্য এই পাঠমন্দিরের পাশে স্থান হয়েছে তাঁর। সেখানেই সরস্বতী পুজোর মত চলে তাঁর পুজো। এই পাঠমন্দিরে রয়েছে পড়ুয়াদের জন্য অবারিত দ্বার। ছোট থেকে একটু বড় সকলেই পড়ে এখানে। গ্রামের নাম উজ্বল করার সংকল্প নিয়েছে তারা। শিক্ষার আলোকে গ্রামের শিশুদের আলোকিত করতে চায় সকলেই। তাদের এই প্রয়াস সাফল্য লাভ করুক সেটাই এখন চান সকলেই।
নবাব মল্লিক