এছাড়াও বর্তমানে করোনা ভ্যাকসিন নিতে এলেই প্রত্যেকটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বাধ্যতামূলক করোনা পরীক্ষাকরণ। যাতে কেউ যদি করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তবে তাঁকে তৎক্ষণাৎ আইসলেশনে রাখার ব্যবস্থা করা যায়। অন্য দিকে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গ নিয়ে অনেক শিশুই ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। তাদের মধ্যে একজনের দেহে ডেঙ্গু ও দুই শিশুর দেহে স্ক্রাপটাইফাস পাওয়া গিয়েছে। যদিও তারা ইতিমধ্যেই সুস্থ। জ্বরের উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হলেও তা যে ভাইরাল ফিভার (Viral fever) এখনও পর্যন্ত এমনটাই রিপোর্ট হাসপাতালের।
advertisement
১০২ জন শিশু সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল, তার মধ্যে ৫৫ জন ছাড়া পেয়েছে গতকাল। অন্যদিকে জেলায় জানুয়ারি থেকে এই মাস পর্যন্ত ১৭০ জন স্ক্রাপটাইফাসে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিল হাসপাতালে। তবে এখনও পর্যন্ত করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ তাদের প্রত্যেকেরই। তারা প্রত্যেকেই এখন সুস্থ। তবে জেলা প্রশাসন ভয় পাচ্ছে করোনা নিয়ে। জ্বর (Viral fever) কাশি থেকে বাচ্চাদের দূরত্বে রাখার পরামর্শ দিচ্ছে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।
আরও পড়ুন- উত্তরবঙ্গে এবার শিশুদের শরীরে মিলল জাপানি এনসেফেলাইটিস ভাইরাস, বাড়ছে চিন্তা
বাড়ির কেউ ভাইরাল ফিভারে আক্রান্ত হলে অথবা হালকা হাঁচি, কাশি হলে বাড়ির বাচ্চাদের ও অন্যান্য সদস্যদের তার থেকে দূরে থাকারই পরামর্শ দিচ্ছে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। এছাড়াও তিনি নতুন করে কোরোনা বিধি মেনে চলতে বলছেন। মাস্ক ব্যাবহার , সঙ্গে সঙ্গে স্যানিটাইজার ও দূরত্ববিধিও মেনে চলার নির্দেশও দিচ্ছেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকারিক।
Supratim Das