কলাকুশলীদের মধ্যে কেউ শিক্ষক, কেউ দিনমজুর, কেউ রাজমিস্ত্রি, কেউ আবার পড়ুয়া। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের খুলিয়া নবীন সংঘের একাধিক সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় এই প্রদর্শনী করেন। মূলত সংস্কৃতির ভাবধারাকে অব্যাহত রাখা এবং প্রাচীন দিনে যেমন খুশি সাজো বিষয়কে সকলের সামনে তুলে ধরা এবং সকলকে সংস্কৃতিমনস্ক করে তোলার লক্ষ্যে এই আয়োজন। বেশ কয়েক বছর ধরেই নবীন সংঘের সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় পাঁক মেখে এই প্রদর্শনী করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: কেশপুর না হবিবপুর! কোথায় জন্মেছিলেন ক্ষুদিরাম! কেনইবা রাখা হয়েছিল তাঁর এমন নাম
বেশ কয়েক বছর পেছনে গেলে এই অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি প্রতিযোগিতা যেমন খুশি সাজো। তখনকার দিনে গায়ে কাদা, পাঁক মেখে প্রতিযোগীরা অংশ নিত। কেউ সাজতো ক্ষুদিরাম, কেউ যীশুখ্রীষ্ট, কেউ আবার অন্য মনীষী। তবে কালের বিবর্তনে সামান্য কয়েকটি জায়গায় যেমন খুশি সাজো প্রতিযোগিতা হলেও কাদা মেখে কেউ আর স্ট্যাচু প্রদর্শন করে না। তবে খুলিয়া নবীন সংঘের কলাকুশলীরা বিভিন্ন জায়গায় সেই ধারাকে অব্যাহত রেখেছেন। তবে তাদের উদ্দেশ্য যুব প্রজন্মের মধ্যে সংস্কৃতি চর্চা অব্যাহত রাখা। শুধু তাই নয় বিভিন্ন জায়গায় থিম নির্ভর যেমন খুশি সাজো প্রতিযোগিতায় কাঁদা বা পাঁক মেখে অংশ নেওয়া।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শুধু তাই নয়, দেউলী নজরুল সংঘের আয়োজনে, আগুন নিয়ে খেলা প্রদর্শন করেন এক ব্যক্তি। আগুন নিয়ে নানা ধরনের প্রদর্শনী করেন তিনি। স্বাভাবিকভাবে পড়াশোনার বাইরে সংস্কৃতি চর্চা এবং আগামী যুব প্রজন্মের মধ্যে মোবাইলের নেশা কাটাতে এই অভিনব আয়োজনে খুশি সকলে।
রঞ্জন চন্দ