এমন এক মহৎ উদ্দ্যেশ নিয়ে গত ৩ অক্টোবর বাঁকুড়া এক্সপ্লোরেশন নেচার অ্যাকাডেমি বা বেনা’র চারজনের একটি দল বিপদ সংকুল পর্বতের রাস্তায় মোটরসাইকেল চালানোর অভিযানে বের হন। সঙ্গে ছিল মাইনাস ৭ থেকে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপমাত্রা। এই আবহাওয়ায় বাইক চালান খুবই দুষ্কর একটি কাজ। খুব কষ্টের হলেও দলের অদম্য চেষ্টা তাদেরকে সফলতার শিখরে পৌঁছে দেয়।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
পৃথিবীর সর্বোচ্চ Motorable Pass যার উচ্চতা ১৯০২৪ ফুট।যেখানে আজ পর্যন্ত বাইক নিয়ে কোনও মহিলা যেতে পারেননি। দলপতি শেখ আলিমুদ্দিনের দক্ষতায় বাকি সদস্য ডাঃ সুনীতা বাগদি,(বাঁকুড়া মেডিক্যাল হাসপাতাল) মুন্না পাল বাসুলি (শিক্ষিকা বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুল ),সুকান্ত পাল ( শিক্ষক মধুবন উত্তরায়ন হাই স্কুল) এদের সবাইকে সাহস দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যান। এই প্রথম দুজন মহিলা সিয়াচিন ক্যাম্প এবং “উমলিঙ লা” থেকে মোটর বাইকে অভিযান করে ফিরে এলেন।
আরও পড়ুন রবিবার সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, নাইট ডিউটি সেরে ফেরার পথে রাস্তাতেই ASI-র মৃত্যু
তাঁদের নাম India Book of record এ থাকবে। সমগ্র বাঙালি অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ এবং বাঁকুড়াবাসীর কাছে এক গৌরবের দিন। বাঁকুড়ার মত প্রান্তিক একটি এলাকা থেকে এমন দুঃসাহসিক এক কাজ করে দেখিয়ে নারী শক্তির এক অনন্য নিদর্শন রাখল বেনা।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়





