আরও পড়ুন: বৃষ্টির ফোঁটায় ভিজে যাচ্ছে পুজোর স্বপ্ন, উদ্বেগে মৃৎশিল্পীরা
এই ব্যাপারে প্রশাসনিক মহল থেকে যখন বিডিও, পঞ্চয়েত প্রধান যে যখন দায়িত্বে থাকে প্রত্যেকেই সারা বাংলা খ্যাত কবি যতিন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত তার কাজলা দিদি সহ, হাট ইত্যাদি বিভিন্ন কালজয়ী কবিতা যিনি উপহার স্বরূপ দিয়ে গেছেন আমাদের সকলকে, তার শৈশবের স্মৃতি এই জায়গা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। কিন্তু একাধিক জমিজটের কারণে বেশিরভাগ জমি দখলে চলে যায়। তবে এলাকায় যতিন্দ্রমোহন স্মৃতি রক্ষা কমিটি প্রায় ১১ বছর ধরে চেষ্টা করে চালিয়ে সমাজের সকল শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের সহযোগিতায় অবশেষে সামান্য একটি অংশ তার মূর্তি প্রতিস্থাপনের জন্য ফিরিয়ে আনতে সমর্থ্য হন। তবে তাদের এলাকার শুভবুদ্ধি সম্পন্ন বেশ কিছু মানুষজন এবং কবির গুণমুগ্ধদের ইচ্ছা অনুসারে ওই এলাকায় একটি সংগ্রহশালা এবং লাইব্রেরী তৈরি করার ইচ্ছাও রয়েছে।
advertisement
স্মৃতি কমিটির পক্ষ থেকে মূর্তি স্থাপনের জন্য সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্ট দেখে যোগাযোগ করেন কাঁচড়াপাড়া থেকে আগত শুভ্র কান্তি সেনগুপ্ত তিনি কবি যতিন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত এর নাতি বলে দাবি করেন। এবং তিনি কথা দেন , তাদের পরিবারের বর্তমান প্রবীণ সদস্যদের সাথে কথা বলে আগামীতে জমি জট কাটিয়ে এই স্থানে লাইব্রেরিএবং সংগ্রহশালা স্থাপন করতে সচেষ্ট হবেন তবে সেক্ষেত্রে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বীরেন মাহাতো এবং অন্যান্য প্রতিনিধিদের সাথেও তিনি কথা বলেন । এবং ওই এলাকার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান বীরেন মাহাতো জানান, কবির স্মৃতি রক্ষার্থে যদি একটি সংগ্রহশালা তৈরি হয় এবং এর পাশাপাশি যেই জায়গা গুলি দখল হয়ে গিয়েছে সেগুলিও পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি।