সেই চিঠি গুলি একমাত্র পড়তে পারবেন শিক্ষিকারা। ইতিমধ্যেই অভিভাবকদের মধ্যে একটি সন্তুষ্টির হাসি দেখা গেছে এই লেটার বক্স বসানোর পর। দ্বিতীয় যে লেটার বক্স রয়েছে সেই লেটার বক্সটি, স্কুলের ছাত্রীদের বাদ দিয়ে সকলের জন্য। অর্থাৎ এখানে ছাত্রদের সঙ্গে স্কুলের কর্মচারীদেরও অধিকার রয়েছে, এমনকি অভিভাবক অভিভাবিকারাও ব্যবহার করতে পারবেন এ লেটার বক্স।
advertisement
আরও পড়ুন: আদালতে দোষী সাব্যস্ত বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারপার্সন
নিজেদের মন্তব্য কিংবা অভিযোগ থাকলে জমা করতে পারবেন এই লেটার বক্সে। এমন দেখা যায় না নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়গুলিতে। বাঁকুড়া কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় যেন একটি দৃষ্টান্ত স্বরূপ। নিম্ন বুনিয়াদি অর্থাৎ প্রি প্রাইমারি বিদ্যালয়। বাঁকুড়া শহরের এই নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ছোট ছোট শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাক লাগানো সব কাজ করেছে।
আরও পড়ুন: জেলায় হিউম্যান মিল্ক ব্যাঙ্ক এর সুবিধা, আর মাতৃদুগ্ধ থেকে বঞ্চিত হবে না কোন শিশুই
বিদ্যালয়ের মধ্যেই রয়েছে মানবতার দেওয়াল, সততা স্টোর। বিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় নাম প্রেজেন্ট করার মেশিন, চলছে মাশরুম চাষ। তাও আবার শ্রেনীকক্ষের পাশেই। এবার সেই বিদ্যালয়ে লাগানো হলদুটি লেটার বক্স।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী