শর্ত ছিল একটাই গাছের লালনপালন করে গাছ বাঁচাতে হবে। আর সেই শর্ত মেনে দীর্ঘ এক বছর ধরে তারা সযত্নে লালনপালন করে বাঁচিয়ে রেখেছিল গাছগুলিকে। ঠিক এক বছর পর যারা এই গাছগুলিকে সযত্নে নিয়ে লালনপালন করে বাঁচাতে পেরেছে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয় মানবাজার নৃত্যম কলা কেন্দ্র।
আরও পড়ুন: রোজগারের নতুন দিশা! পুকুর থাকলেই মিলছে বিনামূল্যে মাছ! দুর্দান্ত পদক্ষেপ প্রশাসনের
advertisement
এ বিষয়ে সংস্থার পক্ষ থেকে তারামনি মাহাতো বলেন, “মানুষের বেঁচে থাকার জন্য যেমন জলের প্রয়োজন। তেমনই প্রয়োজন অক্সিজেনের। আর সেই অক্সিজেনের ঘাটতি মেটায় গাছ। তাই গত বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের দিন ক্ষুদে শিল্পীদের মধ্যে গাছ বিতরণ করা হয়েছিল। তাদেরকে শর্ত দেওয়া হয়েছিল দীর্ঘ এক বছর ধরে যারা এই গাছগুলিকে লালনপালন করে বাঁচিয়ে রাখতে পারবে তাদেরকে পুরস্কৃত করা হবে ঠিক এক বছর পর। সেইমত যে সমস্ত শিল্পীরা গাছের পরিচর্যা করে গাছ বাঁচাতে পেরেছে তাদেরকে আমরা পুরস্কৃত করলাম। মূলত পরিবেশে গাছের বৃদ্ধি করার জন্যই আমাদের এই উদ্যোগ। এর ফলে আগামীদিনে অন্যান্য শিল্পীরাও এর থেকে অনুপ্রাণিত হবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রতিবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বিভিন্ন জায়গা থেকেই গাছ বিতরণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে সেই গাছগুলির সঠিক লালনপালন হয় কিনা তা অনেকেই জানতে পারেন না। তাই মানবাজারের এই সংস্থা শিল্পীদের পুরস্কৃত করার এক অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছে। ফলে ক্ষুদে শিল্পীদের মধ্যে গাছের পরিচর্যা করার তাগিদ বেড়েছে। এর মধ্যে দিয়ে শিল্পীদের যেমন সম্মানিত করা হয়েছে তেমনই গাছেরও জীবন রক্ষা হয়েছে।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি