ঐতিহাসিক দিক থেকে বিচার করলে এই মেলার গুরুত্ব অপরিসীম। কথিত আছে, মা গঙ্গাকে ভগীরথ যখন সমতলে নিয়ে আসছিলেন সেই সময় এখানে মা গঙ্গার পাতাল প্রবেশ ঘটে। পরে ভগীরথ আবার ধ্যানমগ্ন হলে মা গঙ্গা এখানেই তাঁর হাতের চক্র তুলে ধরেন। সেই থেকে এলাকার নাম হয়ে যায় চক্রতীর্থ। পাশেই চক্রতীর্থ মহাশ্মশান।
আরও পড়ুন: সুকান্তর এইমসের পাল্টা বিপ্লবের মেডিকেল কলেজ, স্বাস্থ্যের ‘স্বাস্থ্য উদ্ধার’ ঘিরে তর্জায় দু’পক্ষ
advertisement
এখানেই বসে মেলা। এই মেলা প্রতিবছর মিলন মেলায় পরিণত হয়। মেলা উপলক্ষে গঙ্গা আরতির আয়োজনও করা হয়। এই বছরও তার কোনও ব্যাতিক্রম হয়নি। রকমারি জিনিসপত্র থেকে শুরু করে হাতের কাজের জিনিস, মিষ্টি দোকান সবই থাকে এই মেলায়।
মেলা চলাকালীন অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কড়া নজরদারি চালানো হয় যাতে কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। রায়দিঘি ও মথুরাপুর থানার উদ্যোগে চলে যৌথ নজরদারি। সব কিছু এই কয়েকটি দিন প্রকৃত অর্থে মিলনমেলায় পরিণত হয়ে ওঠে চক্রতীর্থ এলাকা।
নবাব মল্লিক