কিন্তু পুজো শুরুর প্রায় ১০০ বছরের কিছু পরে । একদিন রাতে স্বপ্নাদেশ পান এই পরিবারের তৎকালীন গৃহকর্তা রামকান্ত ভট্টাচার্য। দেবী দুর্গা স্বপ্নাদেশ দেন যে তাঁর পুজো যেন কোন ভাবেই বন্ধ না হয়, আর ঠিক তখন থেকে বছরের পর বছর চলে আসছে দুর্গাপুজো।
আরও পড়ুন: আনলিমিটেড বিরিয়ানি! যত খুশি মটন, চিকেন কষা আরও কত কী! অবিশ্বাস্য কম দামে পুজোয় জমিয়ে খান
advertisement
আগে মহিষ বলি হলেও বর্তমানে ফল বলি হয়। জন্মাষ্টমী তিথিতে কাঠামো পুজোর মধ্যে দিয়ে এই বাড়ির দুর্গা পুজোর শুরু। আগে পুজোতে জাঁকজমকের কোনও কমতি ছিল না। তবে বর্তমান বংশধরেরা কাজের তাগিদে বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়ায় ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির ফলে জাঁকজমকে কিছুটা হলেও ভাঁটা পড়েছে, কিন্তু পুজোর সমস্ত আচার ও রীতি মেনেই আজও পুজো হয় এই ভট্টাচার্য বাড়িতে। বাংলাদেশ থেকে শুরু করে আজ অবধি একই কাঠামোয় পুজো চলছে ভট্টাচার্য বাড়িতে। শুধু ক্যানিং এলাকার নয়, আশপাশের এলাকা সহ দূর দুরান্ত থেকে এই বাড়ির প্রতিমা দর্শন করতে বহু মানুষ আসেন এখানে।
সুমন সাহা