আরও পড়ুন : দশমীতে দেবী উমার বিদায় হতেই ছড়িয়ে দেওয়া হয় কড়ি! কুড়িয়ে নিতে সাগ্রহে হাজির হন শহরবাসী
ওই এলাকায় ওই চট্টোপাধ্যায় বংশের ৮ টি পরিবার থাকেন। কর্মসূত্রে পার্শ্ববর্তী এলাকা ও ভিন জেলাতে তাঁদের পরিবারের লোকজন বসবাস করেন। বিশাল বড় এই পরিবার সারা বছর নানা কারণে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকলেও পুজোয় সকলে একত্রিত হয়ে একান্নবর্তী পরিবারের রূপ নেয়। সপরিবারে চলে খাওয়া দাওয়া,গল্প, আড্ডা। পুজোর কয়েকদিন আগেই চলে আসেন সকলে। শুরু হয় পুজোর প্রস্তুতি। প্রতিবছর পরিবারের কোনও একজন শরিক পুজোর সমস্ত দায়ভার গ্রহণ করেন। প্রতিবছরই কোনও একজন শরিকের পুজোর পালা পড়ে। পুরনো রীতিনীতি মেনে দেবীর পুজো অর্চনা করা হয়। ভোগ রান্না থেকে পুজোর আয়োজনে পরিবারের মহিলা-সহ পুরুষদের ব্যস্ততা থাকে চরমে। তার মধ্যেই গল্পগুজব আড্ডায় মতে ওঠেন চট্টোপাধ্যায় পরিবার।
advertisement