আরও পড়ুন: নদীর পাড়ে বসে মাটির কাপে ধোঁয়া ওঠা চায়ে চুমুক! কোথায় এই ভাইরাল টি শপ
এবারের পৌষমেলায় লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটেছিল। কিন্তু সেই অর্থে ব্যবসায় লাভ হয়নি বিক্রেতাদের। এই বিষয়ে পৌষমেলার মাঠের এক ব্যবসায়ী জানান, খুব তাড়াতাড়ি ঐতিহ্যবাহী পৌষ মেলার মাঠে বিকল্প মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। যারা এই আয়োজন করেছেন তাঁদেরকে সাধুবাদ জানাই। যদি এই বছর শান্তিনিকেতনের তরফ থেকে এই মেলা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হত এবং আগে থেকে এই মেলার পরিকল্পনা করা হত তাহলে হয়ত পরিস্থিতির অন্যরকম হত। সে ক্ষেত্রে বেচাকেনা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
অন্যদিকে বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ বলেন, শুধুমাত্র বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পৌষমেলার ময়দানে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এখানে বোলপুরের ছোট-বড় কুঠির ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হোটেল ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত পড়ে গিয়েছিল। অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়েছিলেন সবাই। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচেষ্টায় এবং বীরভূম জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এত বড় বিকল্প পৌষ মেলার আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। এদিকে ব্যবসায়ীদের বক্তব্য অনুযায়ী পৌষ মেলা আয়োজনের বিষয়টি একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে নির্ধারিত হওয়ায় বাইরে থেকে অনেকেই মেলায় আসেননি। কিন্তু বিষয়টি যদি আগে থেকেই নির্ঝঞ্ঝাটভাবে ঠিক হয়ে থাকত তাহলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতেও পারত।
সৌভিক রায়