দোল শেষ বলে পর্যটকদের আনাগোনাও কমবে এবার বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র বড়দি পাহাড়েও। যেখানে সারা দিনের পাশাপাশি বিকালে পশ্চিমে ঢলে পড়া সূর্যের লাল আভায় আরও উজ্জ্বল হয় বসন্তের ফুল।
কংসাবতী নদীর তীরে বড়দি পাহাড়ে পৌঁছানোর আগে থেকে পৌঁছনো পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে সারি সারি পলাশের গাছ। যা পরিবেশের শোভা দ্বিগুণ বাড়িয়েছে। যতদূর চোখ যায় তত দূরে রাঙা পলাশে ছেয়ে গিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবে বসন্তের আর এই কটা দিনে পরিযায়ী পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের ডেস্টিনেশন হয়ে উঠেছে এই এলাকা।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘রং মেখে মেয়েদের সঙ্গে…’, রাজ কাপুরের বিখ্যাত হোলি পার্টিতে কী হত জানেন? মুখ খুললেন রণধীর
এখানে আসা পর্যটকরা প্রত্যেকেই জানিয়েছেন, মূলত পলাশের টানেই ছুটে আসা। এতটুকুও নিরাশ হতে হয়নি। শুধু এক দু’টো নয়, তাঁরা পলাশের বাগানেই পৌঁছে গিয়েছেন বলে জানান।
আরও পড়ুন: শুঁটকি ভাল রান্না হলে এক থালা ভাত উড়ে যায়! কিন্তু বোঁটকা গন্ধ? ৩ টোটকায় ‘দুর্গন্ধ’ ভ্যানিশ হবেই
বড়দি পাহাড় ইকো রিসর্টের গৌতম কর্মকার বলেন, ‘প্রকৃতি এখানে অকৃপণভাবে পুরো এলাকা সাজিয়ে দিয়েছে। প্রচুর মানুষ প্রতিদিন আসছেন। পলাশের টানেও পর্যটকদের আসার সংখ্যা কম নয় বলে তিনি জানান।’
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী