আরও পড়ুন: ডায়রিয়ার কাহিল, অসহ্য পেটের কামড়! ৪টি ঘরোয়া উপায়ে মিলবে ঝটপট রেহাই
মূলত “সিকেল সেল অ্যানিমিয়া” হল উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত রোগের একটি গ্রুপ যা সিকেল সেল ডিজিজ নামে পরিচিত। এটি লোহিত রক্ত কোষের আকৃতিকে প্রভাবিত করে, যা শরীরের সমস্ত অংশে অক্সিজেন বহন করে।লোহিত রক্তকণিকা সাধারণত গোলাকার এবং নমনীয় হয়, তাই তারা রক্তনালীগুলির মধ্য দিয়ে সহজেই চলাচল করে। সিকেল সেল অ্যানিমিয়ায়, কিছু লোহিত রক্তকণিকা কাস্তে বা অর্ধচন্দ্রের মতো আকৃতির হয়। এই কাস্তে আকৃতির সিকেল সেলগুলিও অনমনীয় এবং চটচটে হয়ে যায়, যা রক্ত প্রবাহকে ধীর করে দেয় বা বাধা দিতে পারে। তাই সরকারিভাবে জেলার প্রত্যেকটি ব্লকে ব্লকে এই ক্যাম্পের সূচনা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: মুঠো মুঠো ওষুধ নয়, রান্নাঘরের এই সাধারণ মশলাই গ্যাস-অম্বল-বদহজম থেকে মুক্তি দেবে
কমারপুকুর গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসক ডক্টর বীরেশ্বর বল্লভ জানান, সিকিল সেল আনিমিয়া আছে কিনা তা খোঁজার লক্ষ্য এই ক্যাম্প। মূলত বিভিন্ন এলাকায় এলাকায় রক্তের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে। যাদের মধ্যে রক্তাল্পতা আছে তাদেরই বিশেষ করে নজর দেওয়া হচ্ছে। সিকিল সেল অ্যানিমিয়া যদি থাকে তাহলে আমরা প্রত্যেকে সতর্ক থাকতে পারব এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া যাবে।অন্যদিকে এক মহিলা জানিয়েছেন আর্থিক দিক বাড়িতে সেভাবে না থাকার ফলে শারীরিক দিক থেকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিলেও চিকিৎসা করাতে পারিনা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
তাই এদিন রক্তাল্পতা আছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হচ্ছে। এর ফলে অনেকটাই উপকৃত হব বলে মনে করছেন তারা।
Suvojit Ghosh