সিবিআই সূত্রে খবর মিলেছে, গ্রেফতারির পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হবে সিবিআই-এর দুর্গাপুেরর শিবিরে৷ সেখানে তাঁর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হবে৷ তার পরই কলকাতা দিকে তাঁকে নিয়ে রওনা দেবেন সিবিআই আধিকারিকরা৷
শুক্রবার সন্ধেয় শুরু হয় নাটক। রবিবার বিকেলেও তা অব্যাহত থাকে। জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন নিজের দু’টি ফোন পাঁচিল ডিঙিয়ে এসে বাড়ির পিছনের পুকুরে ফেলে দিয়েছিলেন বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। তারপর থেকেই সেই ফোন খুঁজতে নাজেহাল দশা সিবিআইয়ের।
advertisement
আরও পড়ুন - ২৪ ঘণ্টা ধরে খানাতল্লাশি! পুকুরের পাঁক ঘেঁটে CBI-এর হাতে খান কতক জিওল মাছ, মিলল না জীবনকৃষ্ণ সাহার দ্বিতীয় মোবাইল
আরও পড়ুন - ২০ বছর বাদে পাহাড়ে পঞ্চায়েত, তৃণমূলকে হারাতে আদাজল খেয়ে একজোট!
ছেঁচে ফেলা হয়েছে পুকুরের জল। চলেছে খানাতল্লাশি। অবশেষে পুকুরের পাঁকের ভিতর থেকে রবিবার ভোর রাতে উদ্ধার হয় বিধায়কের একটি মোবাইল। যদিও অপরটির হদিস এখনও মেলেনি। রবিবার বিকেলে অপর মোবাইলের খোঁজে জেসিবি এনে আবারও তল্লাশি শুরু হল৷ পুকুরের পাঁকে তন্ন তন্ন করে খোঁজা হচ্ছে বিধায়কের দ্বিতীয় মোবাইল।
প্রথম ফোনটির মতো দ্বিতীয় ফোনটিও হাতে পেতে চাইছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাকারী সংস্থার আধিকারিকরা৷ তাঁরা মনে করছেন, এই মোবাইল ফোনেই লুকিয়ে থাকতে পারে দুর্নীতির রহস্যভেদের বিরাট কোনও সূত্র। সেই কারণেই বিধায়ক তিনি তাঁর মোবাইল ফোন দুটিকে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ সূত্রের খবর, গ্রামবাসীরাও এদিন পুকুর থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধারের চেষ্টায় হাত লাগান।