সূত্রের খবর, শঙ্কর মালাকারকেও সংগঠনের দায়িত্ব দেওয়া হল। তাঁকে রাজ্য কমিটির-সহ সভাপতি করা হল। কাসেম সিদ্দিকীকে করা হল জেনারেল সেক্রেটারি। কাকলি ঘোষ দস্তিদার ও সব্যসাচীর মধ্যে একাধিকবার নানা সমস্যা হয়েছে। সেই দুই জনকেই বারাসাত সাংগঠনিক জেলার দায়িত্ব দেওয়া হল, একই সাংগঠনিক জেলার।
advertisement
গত মে মাসে তৃণমূলের পক্ষ থেকে উত্তর কলকাতা-সহ একাধিক জায়গায় বড় সাংগঠনিক রদবদল করা হয়। কলকাতা উত্তরের সভাপতি থাকা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে করা হয়েছে চেয়ারপার্সন। এই কোর কমিটিতে রয়েছেন আরও ৯ জন সদস্য। এই নয় সদস্য হলেন, অতীন ঘোষ, জীবন সাহা, নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়, পরেশ পাল, ড: শশী পাঁজা, সুপ্তি পাণ্ডে, স্বপণ সমাদ্দার, স্বর্ণকমল সাহা, বিবেক গুপ্ত। দমদম ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন সাংসদ পার্থ ভৌমিক।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গেও বড় সাংগঠনিক রদবদল করেছিল তৃণমূল। দার্জিলিং সমতল সরিয়ে দেওয়া হল পাপিয়া ঘোষকে সভাপতি পদ থেকে। মালদার চেয়ারপার্সন ছিলেন সমর মুখোপাধ্যায়। তাঁকে সরিয়ে চেয়ারপার্সন করা হল বাবলা সরকারের স্ত্রী চৈতালি সরকারকে। যদিও দার্জিলিং নিয়ে এখনও কিছু ঘোষনা করেনি শাসক দল।