TRENDING:

তিলপাড়া ব্যারেজে চা-চপ-মুড়ি-ঘুগনি! ফাটল আতঙ্কের মাঝেই নতুন নতুন দোকান স্থানীয়দের, দেখুন

Last Updated:

তিলপাড়া ব্যারেজে ভেঙেছে ভরসা, কিন্তু তৈরি হচ্ছে নতুন রোজগারের রাস্তা, অস্থায়ী দোকানপাটে ভিড় জমাচ্ছেন যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সুদীপ্ত গড়াই, বীরভূম: বীরভূমের তিলপাড়া ব্যারেজের বেহাল দশা নিয়ে যখন গোটা জেলা জুড়ে ছড়িয়েছে উদ্বেগ আর আতঙ্ক, ঠিক তখনই এই সংকট পরিস্থিতি বদলে দিয়েছে কিছু মানুষের জীবনচিত্র। যান চলাচল বন্ধ হওয়ার কারণে ব্যারেজের দু’ই প্রান্তে যাত্রীদের ভিড়কে ঘিরে এক অদ্ভুত বাণিজ্যিক সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় মানুষজন খুলে ফেলেছেন অস্থায়ী দোকানপাট। কেউ চা বিক্রি করছেন, কেউ বিক্রি করছেন চপ-মুড়ি-ঘুগনি, আবার কেউ বা শুধু পানীয় জল। এক কথায়, বিপদের মধ্যেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে রুজির নতুন দিশা।
advertisement

বীরভূমের সিউড়ির তিলপাড়া ব্যারেজের এক্সটেনশন ওয়াটার ডিভাইডারে দেখা দিয়েছে চরম দুর্বলতা। দিন দিন বসে যাচ্ছে ডিভাইডার, তার ফাটল ক্রমশ গভীর হচ্ছে। ফাটল গভীর হতে হতে বৃহস্পতিবার একাধিক এক্সটেনশন ওয়াটার ডিভাইডার ভেঙে পড়ে। এই পরিস্থিতিতে বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কায় জেলা প্রশাসন আপাতত নিষিদ্ধ করেছে ভারী যান, মোটরবাইক ও হালকা চারচাকা চলাচল। শুধুমাত্র পায়ে হাঁটা মানুষ চলাচল করছে ব্যারেজের উপর দিয়ে। এর জেরে রামপুরহাট-মহম্মদবাজারগামী বাসগুলি এখন তিলপাড়া ব্যারেজে এসে যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে এবং পুনরায় রওনা দিচ্ছে। এই ট্রানজিট পয়েন্টে তৈরি হয়েছে নতুন এক ‘হেল্পিং হাব’, খাবার ও পানীয় জোগানের হালকা দোকানের একজোট হওয়া দৃশ্য।

advertisement

আরও পড়ুন: পরবেন না খাবেন? রাখিতে ঠাসা নামিদামি ব্র্যান্ডের চিপস, এবার বাজার কাঁপাচ্ছে ট্রেন্ডিং এই রাখি

এই পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়েছেন বহু স্থানীয় মানুষ, যাদের মধ্যে রয়েছেন গণেশ ঘোষ, কাজল ঘোষ, শেখ বাবুসোনা, শেখ সামাদ, গণেশ ঘোষ প্রমুখ। পেশায় কেউ ড্রাইভার, কেউ বা অন্যত্র দোকানদার ছিলেন। এখন তারা ব্যারেজ সংলগ্ন এলাকায় অস্থায়ী চায়ের দোকান বসাচ্ছেন। গণেশ ঘোষ যিনি পূর্বে অন্যত্র দোকান করতেন, জানান, “ওখানে ব্যবসা খারাপ চলছিল। সংসার চালানো যাচ্ছিল না। এখন এখানে এসে টুকটাক বিক্রি হচ্ছে। খুব একটা আয় না হলেও কিছুটা তো হচ্ছে।”

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
চা বিক্রির টাকায় তিন বছরে ৬৯ হাজার কয়েন! মেয়ের জন্য স্কুটি কিনে চমকে দিলেন বাবা
আরও দেখুন

যাত্রীদেরও সুবিধা হচ্ছে, তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দোকানগুলি তাঁদের নিত্যযাত্রায় কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে। এক যাত্রী শেখ পিয়ারায জানান, “চপ-মুড়ি খাচ্ছি। এখানে দোকান বসায় অনেক সুবিধা হচ্ছে। খাওয়ার ব্যবস্থা ভাল হয়েছে।”

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
তিলপাড়া ব্যারেজে চা-চপ-মুড়ি-ঘুগনি! ফাটল আতঙ্কের মাঝেই নতুন নতুন দোকান স্থানীয়দের, দেখুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল